অভিনেত্রী এবং সংসদ মিমি চক্রবর্তী শুটিংয়ের ফাঁকে খাবার অর্ডার দিয়েছিলেন সাবওয়ে থেকে। তবে সাবওয়ে থেকে স্যান্ডউইচ আনানোর পর খাবারের বাক্স খুলে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান তিনি। এমন অভিজ্ঞতা হয়তো কখনো তার আগে হয়নি। স্যান্ডউইচে সর্বত্র গজিয়ে উঠেছে ছত্রাক।রীতিমতো টাকার বিনিময় এভাবে বাসি খাবার কি করে পরিবেশন করতে পারে তার জন্য এই মার্কিন খাদ্য প্রস্তুতকারক সংস্থার বিরুদ্ধে কলকাতা পুরসভার অভিযোগ জানিয়েছেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী।
১৬ সেপ্টেম্বর এই ঘটনাটির পর টুইটারে এই ছবিটি আপলোড করে মিমি চক্রবর্তী লেখেন,যারা শ্যামল থেকে খাবার অর্ডার করেন তাদের প্রত্যেককে বলছি দ্বিতীয়বার ভেবে দেখুন খাবার অর্ডার করবেন কিনা। আমি কলকাতায় ইকো এস্পেস হিসাবে থেকে খাবার অর্ডার করেছিলাম তা স্বাস্থ্যকর হবে ভেবে। স্বাস্থ্যকর তো একেবারে নয়, তার বদলে আমি এই খাবার পেয়েছি।
To all the ppl who are ordering from @SubwayIndia think twice now
This is what i received on 16th sep while i was shooting nd had ordered 4rm @SubwayIndia ECO space kolkata thinking nd believing the place serves healthy.1/1 pic.twitter.com/nTXPLsOa5Z— Mimssi (@mimichakraborty) September 19, 2020
টুইটারে এই ছবি পোস্ট করার আগেই কলকাতা পুরসভার মার্কিন ফুড চেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী। তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে অভিযোগে এক কপি ছবি শেয়ারও করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন যে,শ্রাবনের এই খাবারের নমুনা ইতিমধ্যেই পুরসভার খাদ্য বিভাগের পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তার সঙ্গে পাঠানো হয়েছে খাবারের বিল।
টুইটারে মিমি চক্রবর্তী জানিয়েছেন যে, পরিবর্তনের জন্য একটি কন্ঠ যথেষ্ট। প্রত্যেককে অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে হবে।কতদিন ধরে এই ধরনের বাসি খাবার পরিবেশন করে গ্রাহকদের স্বাস্থ্য নিয়ে ছেলে খেলা করছে সাবওয়ে? এর ভিত্তিতে তারা কিভাবে তাদের ব্যবসা চালিয়ে নিয়ে যাবে?ভবিষ্যতে নিজেদের ব্যবসার দিকে আরো ভালভাবে নজর রাখতে হবে সাবওয়ে সংস্থাকে।