কোন রাজ্যে কোন সংখ্যালঘু ব্যক্তির থাকবে তা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে সমপ্রতি। সম্প্রতি এই মামলা দায়ের করেছেন দিল্লির বিজেপি নেতা অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়।
ধর্মীয় সংখ্যালঘু কারা তা নিশ্চিত করার আবেদন জানানো হয়েছিল রাজ্যস্তরে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য যাতে তাদের প্রতিষ্ঠান করা হয় সে কারণে বিশেষ ভাবে এই আবেদন করা হয়েছিল। এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী মে মাসে হবে পরবর্তী শুনানি।
এদিকে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, লাদাখে হিন্দু মাত্র ১ শতাংশ, মিজোরামে ২.৭৫ শতাংশ, লক্ষদ্বীপে ২.৭৭ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীরে ৪ শতাংশ, নাগাল্যান্ডে ৮.৭৪ শতাংশ, মেঘালয়ে ২৯ শতাংশ, পঞ্জাবে ৩৮.৪৯ শতাংশ।
এদিকে রবিবার সংখ্যালঘু দফতরের তরফে খ্রীষ্টান, শিখ, মুসলিম, বৌদ্ধ, পার্সি, জৈনদের জাতীয়স্তরে সংখ্যালঘু হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। সংখ্যালঘু দপ্তরের মন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার ও প্রয়োজনীয় সংখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করতে পারে ভাষাগত এবং ধর্মগত ক্ষেত্রে।
উদাহরণ হিসেবে দেখানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ইহুদিদের কিভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে মহারাষ্ট্র ঘোষণা করে দিয়েছিল। আগামী ১০ মে মামলার পরবর্তী শুনানি ঘোষণা করা হবে। এদিকে সলিসিটর জেনারেল এদিন আদালতে জানিয়েছেন, কিছু জনস্বার্থ মামলা আমাদের কাছে আসার আগে দেখি মিডিয়ার কাছে চলে যায়।