মধ্যপ্রদেশে শিবরাজ সিংহ চৌহান ক্ষমতায় ফেরার পরেই জেলায় জেলায় ‘মুখ্যমন্ত্রী কন্যাদান যোজনা’ প্রকল্পে গণবিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন শুরু করেছেন। সেখানে নবদম্পতিদের সরকারি সাহায্যেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সাগর জেলার ধর্মশ্রীর বালাজি মন্দিরে এমনই এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। আর সেই যোজনার সুবিধা পাওয়ার জন্য সেখানেই সস্ত্রীক উপস্থিত হয়েছিলেন কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই-এর পদাধিকারি নৈতিক চৌধুরী।
সরকারি অর্থসাহায্য পাওয়ার জন্যই তিনি এমন কাজ করেছেন বলে অভিযোগ মধ্যপ্রদেশের পুলিশের। সেখানে জেলা প্রশাসনের কর্তাদের সাক্ষী রেখে সাত পাক ঘুরে মালাবদলের তোড়জোড়ও শুরু করেছিলেন নৈতিক।
আরো পড়ুন: ইংরেজিতে “ঝালমুড়ি”-কে কি বলে? বলুন তো দে’খি!
কিন্তু আয়োজকেরা তাঁকে চিনে ফেলে পুলিশে খবর দেন। কারণ, আয়োজকদের কয়েক জন জানতেন গণবিবাহ অনুষ্ঠানের দিন পনেরো আগেই ঘরোয়া অনুষ্ঠানে নৈতিকের বিয়ে হয়েছিল।
ঘটনার কথা জানাজানি হতেই পুলিশ বালাজি মন্দিরে পৌঁছে গ্রেফতার করে নৈতিককে। আর এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে কংগ্রেসের দিকে কটাক্ষের বাণ ছুঁড়ে দেয় শাসকদল বিজেপি।
यह श्रीमान एनएसयूआई के राष्ट्रीय समन्वयक हैं। मुख्यमंत्री कन्यादान योजना का लाभ लेने के लिए दूसरी बार विवाह रचाने चले थे।
खबर है कि पुलिस ने दबोच लिया है ।
क्या कहते हैं कमलनाथ जी! @NSUIMP @nsui pic.twitter.com/804Vq9z1wv— लोकेन्द्र पाराशर Lokendra parashar (@LokendraParasar) May 26, 2022
ধৃতের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের লিঙ্ক দিয়ে মধ্যপ্রদেশের শাসকদলের নেতা লোকেন্দ্র পরাশর টুইটারে লিখেছেন, “এই কীর্তিমান এনএসইউআই-এর জাতীয় আহ্বায়ক।
মুখ্যমন্ত্রী কন্যাদান যোজনার সুবিধা নিতে দ্বিতীয় বার বিয়ে করতে গিয়েছিলেন। পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে জানা গিয়েছে। কমলনাথজি (মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা) কী বলবেন এরপর!”