সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

স্ট্রোক হওয়ার আ’গে কি কি উপসর্গ দেখা দি’তে পারে? হয়তো কিছুটা আঁ’চ করতে পারবেন

চিকিৎসা প্রয়োজন হয় স্ট্রোক হওয়া সঙ্গে সঙ্গেই। চিকিৎসায় সামান্য দেরি হলেই ঘটতে পারে বিপদ। কিন্তু কখনও কখনও একটু আগে থেকে সতর্ক হওয়া গেলে বড় বিপদ এড়িয়ে যাওয়া যায়। স্ট্রোক নানা ধরনের হয়। কিন্তু ইস্কেমিক স্ট্রোক দেখা যায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে। মূলত মস্তিষ্কে রক্তচলাচল কমে যাওয়ার কারণেই হয় এই ধরনের স্ট্রোক।

চিকিৎসা প্রয়োজন হয় স্ট্রোক হওয়া সঙ্গে সঙ্গেই। চিকিৎসায় সামান্য দেরি হলেই ঘটতে পারে বিপদ। কিন্তু কখনও কখনও একটু আগে থেকে সতর্ক হওয়া গেলে বড় বিপদ এড়িয়ে যাওয়া যায়। স্ট্রোক নানা ধরনের হয়। কিন্তু ইস্কেমিক স্ট্রোক দেখা যায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে। মূলত মস্তিষ্কে রক্তচলাচল কমে যাওয়ার কারণেই হয় এই ধরনের স্ট্রোক।

আর এই ধরনের স্ট্রোকের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল যে, এর কোনও নির্দিষ্ট লক্ষণ হয় না, যা দেখে সাবধান হওয়া যাবে। তবে কিছু সূক্ষ্ম উপসর্গ রয়েছে। তা চিনতে পারা জরুরি। তা হলেই পরিস্থিতি অনেকটা সামলে নেওয়া যেতে পারে। এই স্ট্রোক সাধারণত শরীরের একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রভাব ফেলে। তার উপসর্গও সে ভাবেই চেনা যায়।

প্রধান উপসর্গ হল হাত ও পা দুর্বল-শিথিল হয়ে যাওয়া। স্ট্রোকের অন্যান্য সমস্যা হঠাৎ দেখা দেয়। কিন্তু এই উপসর্গটি দেখা দেয় বাকি সব লক্ষণ জানান দেওয়ার আগেই। হাত-পা নাড়াতে সমস্যা হয়। প্যারালিসিসের শুরু হয় এ সময় থেকে। কোনও কাজ করতে গেলেই হাত-পা বাধা তৈরি করতে পারে।

আরো পড়ুন: লক্ষ লক্ষ টা’কা বাড়ি ভাড়া ব’কে’য়া সোনিয়া গান্ধীর, চাঁদা তু’লে মে’টা’নো’র চে’ষ্টা বিজেপির

আমাদের সব ধরনের নড়াচড়ার সঙ্কেতই আসে মস্তিষ্ক থেকে। মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমতে শুরু করলে তা পেশিতেও প্রভাব ফেলে। পেশি শক্ত হয়ে যেতে শুরু করে। তাই হাত-পা নাড়াতেও তখন সমস্যা হয়। এমন সমস্যা যদি অনুভব করেন, সে সময়েই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি।