সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

লক্ষ লক্ষ টা’কা বাড়ি ভাড়া ব’কে’য়া সোনিয়া গান্ধীর, চাঁদা তু’লে মে’টা’নো’র চে’ষ্টা বিজেপির

কংগ্রেস নেতৃত্বের দ্বারা অধিগ্রহণ করে রাখা অনেক সম্পত্তির ভাড়া বকেয়া রয়েছে। এর মধ্যে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী তথা সাংসদ সোনিয়া গান্ধীর বাড়িও রয়েছে। সুজিত পটেল নামের এক সমাজকর্মীর দায়ের করা আরটিআইয়ের ভিত্তিতে প্রকাশিত হয়েছে যে, অধিগ্রহণ করে রাখা অনেকগুলি সম্পত্তির ভাড়া বকেয়া। আরটিআইয়ের উত্তরে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়েছে, আকবর রোডে অবস্থিত কংগ্রেসের সদর দফতরের মোট ১২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৯০২ টাকা ভাড়া বকেয়া রয়েছে।

কংগ্রেস নেতৃত্বের দ্বারা অধিগ্রহণ করে রাখা অনেক সম্পত্তির ভাড়া বকেয়া রয়েছে। এর মধ্যে কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী তথা সাংসদ সোনিয়া গান্ধীর বাড়িও রয়েছে। সুজিত পটেল নামের এক সমাজকর্মীর দায়ের করা আরটিআইয়ের ভিত্তিতে প্রকাশিত হয়েছে যে, অধিগ্রহণ করে রাখা অনেকগুলি সম্পত্তির ভাড়া বকেয়া।

আরটিআইয়ের উত্তরে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়েছে, আকবর রোডে অবস্থিত কংগ্রেসের সদর দফতরের মোট ১২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৯০২ টাকা ভাড়া বকেয়া রয়েছে। গত ২০১২ সালে বাড়ি ভাড়া বাবদ টাকা দেওয়া হয়েছিল। একই রকমভাবে সোনিয়া গান্ধীর ১০ জনপথ রোডের বাড়ি ভাড়াও বকেয়া রয়েছে।

২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শেষবারের জন্য বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। এখনও ৪ হাজার ৬১০ টাকা দেওয়া বাকি। দিল্লির চাণক্যপুরীর সি ২/১০৯ বাঙলোটি কংগ্রেস সভানেত্রীর ব্যক্তিগত সচিব ভিনসেন্ট জর্জ দখল করে রয়েছেন। সেখানে ৫ লক্ষ ৭ হাজার ৯১১ টাকা বাড়ি ভাড়া দেওয়া বাকি রয়েছে।

আরো পড়ুন: এবার হতে পারে আমেরিকা-রাশিয়া যুদ্ধ! সব আমেরিকানদের ইউক্রেন থেকে ফি’রে আ’স’তে বললেন বাইডেন

শেষবার ২০১৩ সালের অগস্ট মাসে বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়েছিল। আবাসনের নিয়ম অনুযায়ী জাতীয় ও আঞ্চলিক দলগুলিকে তিন বছরের জন্য বাড়ি দেওয়া কথা বলা রয়েছে। নিয়মে বলা আছে তিন বছরের মধ্যে তাদের নিজের দফতর তৈরি করতে হবে এবং সরকারি বাসভবন খালি করে দিতে হবে।

আরো পড়ুন: বাংলার সরকারি স্কুলে চাকরির সু’যো’গ, নিয়োগ শুধুমাত্র ইন্টারভিউয়ে মা’ধ্য’মে

২০১০ সালের জুন মাসে ৯ এ রৌজ অ্যাভিনিউতে দলীয় কার্যালয় নির্মাণের জন্য কংগ্রেসকে জমি বরাদ্দ করা হয়েছিল বলেই জানা গিয়েছে। ২০১৩ সালের মধ্যে কংগ্রেসের আকবর রোডের সদর দফতর সহ অন্যান্য বাংলোগুলি খালি করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা সত্ত্বে সময় চেয়ে মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছিল কংগ্রেস।