সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

টাকা-পয়সা ও ব্যবসায় এক নম্বর জা’য়’গা ধ’রে রাখতে এই “গুরু” সাহায্য করেছিলেন মুকেশ আম্বানিকে

ভারত তথা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় মুকেশ আম্বানির নাম জ্বলজ্বল করে। এ দেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি তিনি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ তম স্থানে রয়েছেন ভারতের এই বিত্তবান পুরুষ। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড-এর কর্নধার হলেন মুকেশ আম্বানি।

তবে আজ যে তিনি এত ধনসম্পদের মালিক, তা কিন্তু সহজে অর্জিত হয়নি। তার জন্য অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে তাকে। আজ তিনি যা তার সবকিছুই সম্ভব হয়েছে তাঁর দৃঢ় সংকল্প ও কঠোর পরিশ্রমের কারণে।

স্বভাবতই তাঁর এবং তাঁর পরিবারের রাজকীয় এবং বিলাসবহুল জীবনযাত্রার সাথে আমাদের মতো সাধারণের জীবনযাত্রার যে কোনো মিলই থাকবে না তা বলাই যায়। তবে মুকেশ আম্বানির কথায়, তার উন্নতির জন্য তার গুরুদের অনেক কৃতিত্ব রয়েছে।

আরো পড়ুন: বি’রা’ট খবর, মুখোমুখি দুটি ট্রেনের ধা’ক্কা’ধা’ক্কি, একটিতে রেলমন্ত্রী

সম্প্রতি মুকেশ আম্বানি তাঁর জীবনের দুই গুরুর কথা উল্লেখ করেছেন। তাঁর কথায়, ‘প্রথমেই তাদের প্রতি আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম। এই দুই গুরুকে না পেলে আমি আজ কখনোই এই উচ্চতায় পৌঁছতে পারতাম না’। তাঁর গুরুরা হলেন ‘ডক্টর রঘুনাথ মাশেলকার’ এবং ‘ডক্টর বিজয় কেলকার’। এনারাই তাঁর ভবিষ্যতের দিশারী।

ডক্টর রঘুনাথ মাশেলকার ওরফে রমেশ মাশেলকার হলেন মুকেশ আম্বানির প্রথম গুরু। তিনি হলেন একজন মহান রাসায়নিক প্রকৌশলী। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ও রাসায়নিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য রমেশ মাসলেকার পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ এবং পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।

বর্তমানে ‘Forum of Federation’ এবং India Development Foundation’, ‘নয়া দিল্লি’-র চেয়ারম্যান ও সভাপতি ডক্টর বিজয় কেলকার হলেন মুকেশ আম্বানির দ্বিতীয় গুরু। তিনি ভারতের একজন বড় অর্থনীতিবিদ। দেশের অর্থনৈতিক সংস্কারে বিজয় কেলকারের অবদান অনস্বীকার্য। ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ভারত সরকারের অর্থমন্ত্রীর উপদেষ্টাও ছিলেন তিনি।