সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

অনেক দা’ম বে’ড়ে’ছে ইটের, বাড়ি বা’না’তে শুধু ব্যবহার হ’লো সিমেন্ট ও বালি, স্থানীয়রা অ’বা’ক

কল্পনাই করা যায় না, ইট ছাড়া একটা পাকা বাড়ি তৈরি করার। কিন্তু এমন একটি বাড়ি তৈরি হয়েছে সত্যিই। সম্পূর্ণ পাকা বাড়ি। কিন্তু নির্মাণে একটি ইটও ব্যবহার করা হয়নি। বিহারের ভাগলপুরে এমন একটি বাড়ি তৈরি হয়েছে। ইটের দামে বিরক্ত হয়ে কাঠমিস্ত্রি শুধু একটি অভিনব পরীক্ষাই করেননি, ইটবিহীন পাকা ঘর তৈরি করে মানুষকে অবাকও করেছেন।

কল্পনাই করা যায় না, ইট ছাড়া একটা পাকা বাড়ি তৈরি করার। কিন্তু এমন একটি বাড়ি তৈরি হয়েছে সত্যিই। সম্পূর্ণ পাকা বাড়ি। কিন্তু নির্মাণে একটি ইটও ব্যবহার করা হয়নি। বিহারের ভাগলপুরে এমন একটি বাড়ি তৈরি হয়েছে। ইটের দামে বিরক্ত হয়ে কাঠমিস্ত্রি শুধু একটি অভিনব পরীক্ষাই করেননি, ইটবিহীন পাকা ঘর তৈরি করে মানুষকে অবাকও করেছেন।

ভাগলপুর ঘোঘা থানা এলাকার পান্নুচাকের বাসিন্দা গণপতি শর্মা এক অভিনব পরীক্ষা করে চমকে দিলেন মানুষকে। ঘোঘা থানা এলাকার পান্নুচাক গ্রামের বাসিন্দা গণপতি শর্মা পেশায় কাঠমিস্ত্রি। ইট ছাড়া পাকা বাড়ি তৈরি করে রাজমিস্ত্রিসহ সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন।

প্রকৃতপক্ষে ইটের দামে বিরক্ত হয়ে কাঠমিস্ত্রি গণপত শর্মা একটি অনন্য পরীক্ষা করেন। একটি ইটবিহীন পাকা বাড়ি তৈরি করে ফেললেন।

ইটবিহীন এই বাড়িতে তিনটি ঘর এবং একটি বারান্দা সহ একটি ভূগর্ভস্থ ঘরও রয়েছে যেখানে গণপতি শর্মা প্রতিদিন দেবতার ধ্যান করেন। একই সঙ্গে বাড়ির অন্যান্য অংশে এখনও নির্মাণ কাজ চলছে।

আরো পড়ুন: আগামী কয়েকদিন বাংলার আবহাওয়া কেমন থা’ক’বে? উত্তর দি’লো হাওয়া অফিস

ইটবিহীন এই বাড়ির দেওয়াল সাত থেকে আট ইঞ্চি পুরু, যা সিমেন্ট ও বালি মিশিয়ে ছাদের ছাঁচের মতো তৈরি করা হয়েছে।

গণপতি শর্মা বলেন, এভাবে একটি বাড়ি তৈরির খরচ অন্যান্য বাড়ি তৈরির তুলনায় ৩০ শতাংশ কম। বাড়ি নির্মাণে রাজমিস্ত্রি, শ্রমিকের সাহায্য নেওয়া হয়নি। পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতায় ইটবিহীন ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন: লক্ষ লক্ষ টা’কা বাড়ি ভাড়া ব’কে’য়া সোনিয়া গান্ধীর, চাঁদা তু’লে মে’টা’নো’র চে’ষ্টা বিজেপির

ঘরের দরজা-জানালার ফ্রেমও কাঠের বদলে সিমেন্ট ও বালি দিয়ে তৈরি। ঘোঘার তৈরি ইট শুধু বিহারে নয়, ঝাড়খণ্ডের অনেক জেলায় পাঠানো হয়, কিন্তু এখানকার পরিবারটি ইটবিহীন ঘর তৈরি করে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এই বাড়ি দেখতে বহু মানুষ রোজ আসছেন।