সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

চিকিৎসা বিজ্ঞানে বি’রা’ট সা’ফ’ল্য! Aids ও Cancer দুটোই ভা’লো হয়ে গে’লো

ক্যানসার ও এইডস এই দুটি রোগের চিকিতসা প্রায় নেই বললেই চলে। রোগীদের সাড়ানো মুশকিল এই নিয়ে দুশ্চিন্তা কিছু সমস্ত চিকিতসা বিজ্ঞান জুড়ে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সবকিছুরই সমাধান এবার খুজে পাওয়া যাচ্ছে এক প্রকার। ২০১৮ সালে এ’ই’ড’সে’র চিকিতসা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক চারবছর পর সেই ভাইরাসের কোনো খোজ পাওয়া গেল না রোগীর দেহে। শুনে অবাক লাগলেও ঘটনা সত্যি। বিশ্বে ৩ জন এইচ আই ভি থেকে সেড়ে উঠলেন। আর এই ঘটনাই এবার সারা বিশ্বে তৈরী করল আলোড়ন। কোনোভাবেই যেটা সম্ভব নয়, সেটাকে সম্ভব করে দেখালেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা।

কিন্তু এর জন্য যেটার অবদান সবার আগে সেটা হল জিন। রক্তে ক্যানসারের জন্য স্টেম সেল থেরাপি করাতে গিয়েই খোজ মেলে জিনের। তবে এর জন্য আপনাকে যেতে হবে ২০০৮ সালে, কারণ জার্মানির ডুসেলডর্ফের এই রোগী ২০০৮ সালে এইচআইভিতে আক্রান্ত হন।

আরো খবর: সুপ্রিম কোর্টে গেলেন চাকরিহারা ১৯১১ জন, তবে কি ফি’রে পা’বে চাকরি?

বিজ্ঞান পত্রিকা নেচার এ প্রকাশিত একটি গবেষণার তথ্য অনুযায়ী ২০১১ সালে অ্যাকিউট মাইলয়েড লিউকোমিয়া ধরা পরে। আর ২০১৩ সালে সেই ব্যাক্তির বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট করান। আর সেই কারণেই এক মহিলা দাতার সাথে তার পরিচয় ঘটে, আর তখন দেখা যায় স্টেম সেলেই সিসিআর৫ জিনের মিউটেশন হয়েছে।

যেটা কিনা এইচ আই ভি ভাইরাসকে কোষের মধ্যে ঢুকতে বাধা দেয়। ২০১৮ সালে সেই রোগী ন্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি নেওয়া বন্ধ করেন, আর ২০২২ সালে যে রেজাল্ট উঠে আসে সেটা একেবারে চমকে দেওয়ার মতো, সেটা হল তার শরীরে কোনো ভাইরাসের চিহ্নই পাওয়া যায় না।

এই নিয়ে নেচার পত্রিকায় লেখা হয় সেখানেই ফ্রান্সের পাস্তুর ইনস্টিটিউটের গবেষক অ্যাসিয়ার সেইজ সিরিয়ন সংবাদমাধ্যমকে জানান, আসলে মহিলার নতুন কোষ গুলোর লিউকোমিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তিটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কোষগুলোকে সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিস্থাপিত করে। ও রোগাক্রান্ত কোষগুলোকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়।