সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

এবার বা’ড়ি’তে ব’সে’ই হোয়া’টস’অ্যা’পে সে’রে নি’তে পার’বেন আপ’নার টি’কা’ক’র’ণ এর যা’ব’তী’য় প’দ্ধ’তি

এবার বাড়িতে বসেই হোয়াটসঅ্যাপে সেরে নিতে পারবেন আপনার টিকাকরণ এর যাবতীয় পদ্ধতি

নিজের স্বার্থের জন্যই এখন মানুষ টিকাকরণ থেকে দূরে রাখতে চাইছেন না নিজেকে। টিকাকরণ হয়ে গেলে এক প্রকার মহামারী চোখরাঙানি কিছুটা হলেও কম প্রভাব পড়বে আমাদের জীবনে, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারব আমরা, এই সমস্ত চিন্তা ভাবনা করেই এখন প্রত্যেক মানুষ প্রত্যেকদিন লাইন দিচ্ছে টিকা করনের জন্য। তবে বিভিন্ন জায়গা থেকে টিকাকরণ কেন্দ্রের অব্যবস্থা নিয়ে যে সমস্ত খবর আমরা শুনতে পাচ্ছি, তাতে করে এই মূহূর্তে দাঁড়িয়ে বহু মানুষ এখনো পর্যন্ত টিকাকরণ করাতে পারেননি।

তবে আপনি যদি এখনও টিকাকরণ না করে উঠতে পারেন তাহলে আপনার জন্য এসে গেছে একটি সুখবর। হোয়াটসঅ্যাপে টিকাকরণের বাছাই করার নতুন পদ্ধতি নিয়ে আসা হয়েছে। বাড়িতে বসেই আপনি আপনার টিকাকরণ এর যাবতীয় পদ্ধতি সেরে ফেলতে পারবেন। নাগরিকদের সুবিধার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এসেছে এই নতুন সুযোগ সুবিধা। স্মার্টফোনের মাধ্যমে কয়েক মিনিটের মধ্যেই সহজে ভ্যাক্সিনেশনের স্লট বেছে নেওয়া যাবে।

এদিন সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মন্সুর মান্ডভিয়া টুইট করে জানিয়েছেন, হোয়াটসঅ্যাপে মাইগভ ইন্ডিয়া করোনা হেল্পডেস্ক বুক স্লট লিখে পাঠিয়ে দিন। এরপর ওটিপি পরীক্ষা করিয়ে পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করুন। কুইন থেকে আপনার কাছে সমস্ত তথ্য চলে আসবে।

ফ্লাটবুক করতে আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে 9013151515 নম্বরে বুকস স্লট লিখে পাঠালে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে একটি ওটিপি চলে আসবে। এই ওটিপি দিয়ে ভেরিফিকেশন করতে হবে আপনাকে।

সেখানে আপনাকে বেছে নিতে হবে তারিখে জায়গায় এবং পিন কোড।

এরপর সবকিছু নিশ্চিত করতে হবে।

আগস্ট মাসের শুরুর দিকে হোয়াটসঅ্যাপে টিকাকরণের সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ভারতবর্ষের সরকার। অনেকেই সময়মতো টিকা করনের প্রমাণপত্র না পাওয়ার ফলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। ফলের হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে টিকাকরণের প্রমান পত্র পাওয়ার একটি সুযোগ করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকার।

প্রসঙ্গত, ভারতে এখনো পর্যন্ত ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে ৫৮.৮ কোটি মানুষকে। এই বছরের মধ্যে ১০৮ কোটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন ভারত সরকার।