সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

ব্যাংকে FD করিয়েছেন? এই নিয়মগুলো জা’না না থাকলে হতে পারে বি’রা’ট লোকসান

সবাই চায়, বাধ্যক্য জীবনে আরামের জীবন কাটাতে সেই জন্যেই গোটা জীবনের যত আয় আমরা করি তা ব্যাঙ্কে ফিক্স ডিপোজিট হিসেবে রেখে দি, যাতে সেই টাকাটা আমাদের বার্ধক্য বয়সে আমাদের সঙ্গী হতে পারে। এফডিতে নানা রকম ব্যাংকের সুদ নানা রকম হয় কিন্তু প্রত্যেকটি মানুষরই জীবনের শেষ সম্বল টুকু যাতে সুরক্ষিত থাকে সেই চেষ্টাই করা উচিত। ব্যাঙ্ক গুলিতে বা অন্য কোন জায়গাতে এফডি করার আগে অবশ্যই জেনে নিতে হবে নিয়ম সংক্রান্ত নানান তথ্য নয়তো ভবিষ্যতে ঘনিয়ে আসবে সমস্যা।

ফিক্স ডিপোজিট এমন একটি স্কিম, যেখানে আমাদের মত সাধারন মানুষেরা ছোট থেকে এবং বয়স্ক সকলেই অত্যন্ত নিশ্চিন্ত হয়ে টাকা রাখতে পারি। ফিক্স ডিপোজিটে টাকা রাখলে নির্দিষ্ট বছর অনুযায়ী এই টাকা ব্যাংকের কাছেই থাকবে এবং তার বদলে প্রত্যেক মাসে দেওয়া হবে সুদ। তবে এফডি করার আগে সকলকে খুব চিন্তা ভাবনা করে নানান তথ্য সংগ্রহ করে তবেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সাধারনত এফডি দুই রকমের, কিউমেলেটিভ এফডি এবং নন কিউমেলেটিভ এফডি।

এই দুটি স্কিমে তিন মাস অন্তর, এবং বছরে সুদ দেওয়া হয়। এফডি হিসেবে ব্যাংকে টাকা জমা রাখলে রিস্ক অত্যন্ত কম মার্কেটের আপ, ডাউন কখনোই এর ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না, অন্যদিকে এর ফলে গ্রাহকরা মাসে মাসে সুদ পেয়ে থাকেন। এফডি করতে গেলে অবশ্যই প্যান কার্ড জরুরী নয় তো ২০ শতাংশ টিডিএস কাটা যেতে পারে।

আগে যদি 15জি ফর্ম জমা দেওয়া হয় তবে সেই এফডি থেকে প্রত্যেক মাসের সুদ থেকে কোন টাকা কাটা যাবে না, প্রবীণ নাগরিকদের জন্য টেক্স যাতে না কাটা হয় সে জন্য জমা দিতে হবে 15এইচ ফর্ম। সুদ দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মাবলী আছে যেমন যারা প্রবীণ নাগরিক তাদের ক্ষেত্রে সুদের পরিমাণটা বেশি। এফবিতে ০ থেকে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স কাটা হয়ে থাকে, ইনভেস্টারের স্ল্যাভের উপরেই নির্ভর করে।