সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

বাবা জার্মান নাগরিক ও মা বাঙালি, কিন্তু দিয়া ব্যবহার করেন মুসলিম পদবি, জানুন কারণ

২০০১ সাল বলিউডে পা রাখেন এক অপরুপা সুন্দরী দিয়া মির্জা। নামী মডেলের পাশাপাশি তখন তার আরেক পরিচয় তৈরি হয় ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি এই খেতাব অর্জন করেন। বলিউডের অভিনয় জগতে তিনি আত্মপ্রকাশ করেন ‘রেহেনা হে তেরে দিল মে’ ছবি দিয়ে।

আর মাধবনের সঙ্গে বলিউডের নবাগতা সুন্দরীর অসাধারণ অনলাইন কেমিস্ট্রি তখন দর্শকের ব্যাপক মুগ্ধ করেছে। এছাড়া নিজের ফিল্ম কেরিয়ারে অনেক ছবি যেমন ‘তুমকো না ভুল পিওন’, ‘তুমসা নাহি দেখা’, ‘লাগে রাহো মুন্না ভাই’, ‘সালাম মুম্বাই’ ইত্যাদিতে অভিনয় করেছেন তিনি।

কমবেশি ৪২টি ছবিতে অভিনয় করার পরও বলিউডে সেভাবে জায়গা করে নিতে পারেন নি তিনি। তাই বলিউডের সুপারস্টার অভিনেত্রীর তকমা তার কপালে জোটেনি। দিয়া মির্জা র প্রফেশনাল জীবন ছাড়াও পার্সোনাল জীবন নিয়েও প্রায়শই নানান আলোচনা শোনা যায়।

আরো পড়ুন: অবসর নেওয়ার এতদিন হ’য়ে গেলেও এখনো বিরাট-ধোনির চেয়ে বে’শি স’ম্প’দে’র অধিকারী শচীন টেন্ডুলকার

এই সুন্দরীর জন্ম জন্ম হয় ১৯৮১ সালে হায়দ্রাবাদের দম্পতি ফ্র্যাঙ্ক হেন্ড্রিক আর দীপার ঘরে। বাবা ছিলেন জার্মান এবং মা বাঙালি। তবে তাঁর মাত্র ৯ বছর বয়সেই বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়।

আজিজ মির্জাকে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন দীপা। দিয়ার নামের পাশে থেকে এভাবেই বাবার পদবী সরে গিয়ে জুড়ে যায় মির্জা পদবী। দিয়ার সাথে তাঁর দ্বিতীয় বাবার সম্পর্ক ভীষণ ভালো এবং তিনি তাঁকে খুব ভালোবাসেন।