বর্তমানে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক (Small and Marginal) কৃষকরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য হিমশিম খাচ্ছেন। ন্যূনতম কোনও সঞ্চয়ও নেই তাদের বৃদ্ধ বয়সে চলার মত। এইসব কৃষকদের সামাজিক সুরক্ষা সরবরাহ করার লক্ষ্যে সরকার ১২/০৯/২০১৯ তারিখে প্রধানমন্ত্রী কিষান মন ধন যোজনা (PM-KMY) চালু করেছেন।
এই স্কিম অনুযায়ী,মাসিক ৩,০০০ টাকা পেনশন হিসাবে ৬০ বছর বয়সের পর ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের প্রদান করা হয়। যোগ্য কৃষকের এই স্কিমে আবেদনের বয়স অনুসারে মাসে ৫৫ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত পেনশন তহবিলে জমা রাখতে হয়। কেন্দ্র সরকারও পেনশন তহবিলে সেই কৃষকের অ্যাকাউন্টে সমান টাকা জমা করে।
কোন কারণে এই প্রকল্পে যুক্ত কৃষকের মৃত্যু ঘটলে সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র কৃষকের স্ত্রী পেনশনের ৫০ শতাংশ “পারিবারিক পেনশন” হিসাবে পাওয়ার যোগ্য হবেন।
আরো খবর: এই প্রথম এমন MP দেখলাম! নুসরতকে নিয়ে কি ব’ল’তে চাইলেন মিকা সিং?
আবেদনের যোগ্যতা –
ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক হতে হবে,অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জমির রেকর্ড অনুযায়ী ২ হেক্টর পর্যন্ত আবাদযোগ্য জমির মালিক এমন কৃষক।
বয়স সীমা হতে হবে ১৮-৪০ বছর ।
কিভাবে আবেদন করতে হবে?
সাধারনত অনলাইনে বা বিভিন্ন রাজ্যের কমন সার্ভিস সেন্টারগুলির স্বতন্ত্র নিবন্ধের মাধ্যমে এই প্রকল্পে তালিকাভুক্তি করা যেতে পারে। তালিকাভুক্তি বিনামূল্যে হয়।
একজন ক্ষুদ্র কৃষক যদি জাতীয় পেনশন স্কিম, এমপ্লয়িজ স্টেট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন প্রোগ্রাম বা এমপ্লয়িজ ফান্ড অর্গানাইজেশন প্রোগ্রামের মতো অন্য কোনও বিধিবদ্ধ সরকারি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় থাকেন তবে তিনি এই স্কিমে আবেদনের যোগ্য হবেন না।