আসুন জেনে নেওয়া যাক কি সেই সিদ্ধান্ত, যাকে ঘিরে এত শোরগোল। আগামী ২০২৪ সাল পর্যন্ত সমস্ত নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট গুলি নিষিদ্ধ ঘোষণা করল তাঁরা, কারণ ২০২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে প্রায় ৪৫% সিট খালি রয়েছে, যে কারণে এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। গত ১৭ই ডিসেম্বর এই নিয়ে বৈঠক হয় এবং সেই বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ আই সি টি ইর চেয়ারম্যান অনিল সহস্রবুদ্ধ জানান বর্তমান পরিস্থিতির উপর পর্যালোচনা করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল এবং তারা যে রিপোর্ট পেশ করেছে তাতে তাঁরা জানান যে, আগামী দু বছর নতুন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গুলিকে নিষিদ্ধ করা দরকার।
যাতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের খালি আসনের সংখ্যা কিছুটা কমে, বিগত ৫ বছরের পরিসংখ্যান দেখলে দেখা যাবে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির হার কমেছে গত দু’বছরের, শুধুমাত্র সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ের এক বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রিন্সিপাল বলেন অন্যান্য কর্মমুখী কোর্সের দিকে আগ্রহী পড়ুয়ারা, সেই কারণেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার উৎসাহ আস্তে আস্তে হারাচ্ছে ছাত্রদের মধ্যে , যা এক যুগান্তকারী ঘটনা।