১০ টাকা, ২০ টাকা, ৫০ টাকা, ১০০ টাকা, ২০০ টাকা, ৫০০ টাকার নোটে হোক বা ২,০০০ টাকা – হামেশাই আমাদের কাছে এমন নগদ টাকা আসে, যাতে পেন দিয়ে বা পেন্সিল দিয়ে হিজিবিজি লেখা থাকে।দেখা যায় কেউ লিখে রেখেছে নিজের নাম, কোনও কবিতা বা ব্যর্থ প্রেমের হাহাকার।এরকম নোট হাতে কপালে ভাঁজ পড়ে অনেকেরই।
এমন হাবিজাবি লেখা নোট বাজারে চালানো নিয়ে শঙ্কা রয়ে যায় অনেকের মনে।অনেক সময়েই দোকানদাররা এবং ক্রেতারাও এমন নোট নিতে অস্বীকার করেন।এই বিভ্রান্তি দুর করতে সম্প্রতি প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো এই বিষয়ে একটি বার্তা প্রকাশ করেছে।
ক্লিন নোট নীতির অধীনে জনসাধারণকে টাকার নোটে কিছু না লিখতেই অনুরোধ করা হচ্ছে। এতে নোটের আয়ু অনেকাংশে হ্রাস পায়। তবে নোটে হিজিবিজি লেখা থাকলে সেটি অবৈধ নয়।
আরো খবর: এই প্রথম তেজস যুদ্ধবিমানের ম’হ’ড়া হবে বিদেশের মাটিতে
সেটির গ্রহণযোগ্যতা আগের মতই বিদ্যমান থাকে।এমনকি কোনো ছেড়া নোট ব্যাঙ্ক- এ নিয়ে গেলেও পরিবর্তে সমমানের নতুন নোট পাওয়া যায়,তবে সেটা নির্ভর করে ছেড়া নোটের অবস্থার ওপর।
আসলে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় নোটে হিজিবিজি লেখা নিয়ে বেশ কিছু ভুয়ো মেসেজ ঘুরছিল।সেখানে লেখা ছিল নোটে কিছু লেখা থাকলে সেটি অচল হয়ে যায়। না জেনেই SMS টি অন্যকে ফরোয়ার্ড করে দিচ্ছিলেন অনেকে। ফলে গুজবটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল।