ইতিমধ্যেই করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে আমরা সকলেই ব্যস্ত। নতুন এই ভারিয়ান্ট কিভাবে আমাদের সমস্যায় ফেলবে তা নিয়ে ইতিমধ্যেই উদ্বিগ্ন বিশেষজ্ঞ মহল। যদিও সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতের মোট করোনা সংক্রমনের সংখ্যা দুই শতাংশের কম। কিন্তু এই পরিসংখ্যানে ও একেবারে শোষিত থাকছেন না চিকিৎসক মহল
চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের একাংশ ইতিমধ্যেই সতর্ক করেছেন, দেশে শীঘ্রই একটি বড় স্বাস্থ্য সংকট দেখা দিতে পারে। যেহেতু পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা খুব একটা ভালো নয় তাই নিজেদের শাস্তির কথা আমাদের নিজেদের চিন্তা করতে হবে। আমি ট্রেনের আক্রান্তের বাস্তব পরিসংখ্যান আরো বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের।
এই মুহূর্তে সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেড় হাজার মানুষ ওমিক্রনেআক্রান্ত। কিন্তু বাস্তবে এই পরিসংখ্যান আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি এক বেসরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাস্তবে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেশি। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে অমিক্রণ আক্রান্তের সংখ্যা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের ক্ষেত্রে সরকারি পরিসংখ্যান কিছুটা কম। জিনোম সিকোয়েন্সিং পরীক্ষা ছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা সরকারিভাবে জানা যাচ্ছে না। দিল এবং মুম্বাই সিটি বড় জিনোম সিকুয়েন্স লাইব্রেরী থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭ শতাংশ, তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০শতাংশ।
