সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

নেপালের নাইট ক্লাবে রাহুলের সঙ্গিনী আ’স’লে কে? কার বি’য়ে’তে গিয়েছিলেন সোনিয়া পুত্র?

৩ মে ইদের দিন ভাইরাল হয়েছে নেপালের কাঠমান্ডুর একটি নাইটক্লাবের ভিডিও। ভিডিওটি শেয়ার করেছিলেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য।

চড়া সুরেই আক্রমণ করেছিলেন রাহুল গান্ধীকে। অমিত মালব্যর অভিযোগ ছিল রাহুল গান্ধী এমন মানুষদের সঙ্গে মেলামেশা করেছেন যাঁরা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার বিরোধী।

তিনি আরও বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে রয়েছে নেপালের কূটনীতিকের মেয়ে সুমনিমা উদাস। তাঁর বিয়ের পার্টিতে যোগ দিতে নেপালে গেছেন রাহুল গান্ধী। এই রাহুল গাঁধীর বান্ধবীর ভাল নাম নাম সুমনিমা উদাস। বাড়ি নেপালে।

আরো পড়ুন: গালওয়ান ঘাঁটিতে স্বামীর মৃ’ত্যু’র পর ছেড়েছিলেন শিক্ষিকার চাকরি, এখন সেনার লেফটেন্যান্ট হলেন স্ত্রী

দিন কয়েক আগে কংগ্রেস জানিয়েছিল রাহুলের এই বন্ধুর কথা। বলেছিল, বন্ধুর বিয়েতে যোগ দিতে কাঠমাণ্ডু গিয়েছেন কংগ্রেস নেতা। আগ বাড়িয়ে রাহুলের বিয়েবাড়ি যাওয়ার খবর প্রকাশ করার কারণ আসলে একটি ভাইরাল ভিডিয়ো।

যে ভিডিয়োটি নেটমাধ্যমে রাহুলকে দেখা গিয়েছিল একটি নাইট ক্লাবের আলো আঁধারিতে। তাঁর সঙ্গী ছিলেন এক মহিলা। ভাইরাল ভিডিয়োর বিবরণে অমিত লিখেছিলেন, দেশে যখন কংগ্রেসের ভঙ্গুর দশা, রাহুল তখন নাইট ক্লাবে। দলের ব্যাপারে তাঁর নিরাসক্তির জবাব নেই।

 

তবে ওই ভিডিয়ো এবং তৎপরবর্তী কংগ্রেসের ব্যাখ্যার পর যাঁকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে, তিনি ওই সুমনিমা। যাঁর বিয়েতে যোগ দিতে নেপালে গিয়েছিলেন রাহুল। এমনকি, ছোট্ট সফরে নাইট ক্লাবেও ঘুরে এসেছিলেন।

রাহুল যে নাইটক্লাবে গিয়েছিলেন, তার নাম ‘লর্ড অব দ্য ড্রিঙ্কস’। কাঠমাণ্ডুর ক্লাবটি ইতিমধ্যেই নিশ্চিত করে জানিয়েছে যে, রাহুল সেখানে গিয়েছিলেন। নেপালের দৈনিক পত্রিকা ‘কাঠমাণ্ডু পোস্ট’ জানিয়েছে, ২ মে নেপালের রাজধানীতে এসে পৌঁছন রাহুল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরও তিন জন।

তবে তাঁরা বিমানবন্দরে নেমেই সোজা চলে গিয়েছিলেন ম্যারিয়ট হোটেল।সংবাদপত্রটি এ কথাও জানিয়েছে, সুমনিমার বিয়ের নিমন্ত্রণরক্ষা করতেই নেপালে গিয়েছিলেন রাহুল। এই সুমনিমা নেপালের কূটনীতিবিদ ভিম উদাসের কন্যা। এবং পেশায় সাংবাদিক।