‘;’যৌ;”ন’;’তা’; নিয়ে আমরা যতই নাক উঁচু মনোভাব পোষণ করি না কেন এটি এমন একটি আদিম প্রবৃত্তি যাকে আমরা কখনোই অগ্রাহ্য করতে পারি না। এই ‘যৌ’;ন’;তা’ নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এমন অনেক প্রথা রয়েছে যা শুনলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
পৃথিবীর বিভিন্ন উপজাতিগোষ্ঠীর মধ্যে এই ‘যৌ’ন’তা’ নিয়ে রয়েছে নানান ধরনের অদ্ভুত সমস্ত প্রথা। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই অদ্ভুত ‘যৌ;”;”ন’ প্রথার কিছু ঝলক।
নিউগিরির শাম্বিয়ান উপজাতির ক্ষেত্রে ৭ বছর বয়স হলেই ছেলে এবং মেয়েদের আলাদা ঘরে রাখা হয়। পৃথক রাখার এই ব্যবস্থা প্রায় দশ বছর ধ’রে চলে। দশ বছর পরে শাম্বিয়ান গোষ্ঠী শক্তিশালী যোদ্ধাদের ‘বী’;র্য’ পা’ন করতে হয় তাদের।
আরো পড়ুন: OnePlus Nord 2T 5G শু’রু হলো বি’ক্রি, রয়েছে অভাবনীয় ডিসকাউন্ট
পাপুয়া নিউগিনির তম্বিন্দর উপজাতি ছেলেমেয়েরা খুব অল্প বয়সে ‘;যৌ’;ন;’তা;’ই; লি’প্ত হয়ে যায়। উপজাতির ছেলেরা ১০ থেকে ১২ বছর বয়সে ‘;যৌ’;ন;’;তা;’য়; লিপ্ত হয় এবং মেয়েরা ‘;যৌ;’ন;’তা’;য়; লিপ্ত হয় মাত্র ছয় বছর বয়সেই।
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে মাঙ্গাতে মান্গাইয়া উপজাতির ছেলেরা বয়স্ক মহিলাদের সঙ্গে ‘যৌ;’;ন;’ক’র্মে লিপ্ত হয়ে যায়। তেরো বছর বয়স থেকে ছেলেরা দ্বিগুণ অথবা তিনগুণ বয়সী মহিলাদের সঙ্গে ‘;যৌ;;’ন’;তা;’য় লিপ্ত হন এটাই নাকি নিয়ম।
অস্ট্রিয়ার একটি প্রত্যন্ত এলাকায় নারীরা নিজেদের বগলের তলায় আপেলের টুকরো নিয়ে নাচ করেন আর সেই নাচের পর আপেলের টুকরো খেতে দেন পুরুষ সঙ্গীকে।
কম্বোডিয়ার প্রিয়াঙ্ক উপজাতির মানুষরা একটি বাড়ি বানান যার নাম দেওয়া হয় লাভ হার্ট। উপজাতি সম্প্রদায়ের মেয়েরা নিজের পছন্দের পুরুষ খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন পুরুষদের সঙ্গে এই বাড়িতে এসে ‘;যৌ;’ন;’ ক;র্ম করে থাকেন।
প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় পুরুষরা অন্য পুরুষের সঙ্গে সমকাম করে থাকতেন। নেপালের বেশ কিছু উপজাতি সম্প্রদায়ের মধ্যে এমন একটি প্রথা রয়েছে যেখানে এক পরিবারের সব ভাইয়েরা একটি মেয়েকে বিয়ে করে সেই মেয়েটির সঙ্গে ‘;যৌ’;ন;’তা’; লিপ্ত হয়ে থাকেন।
পশ্চিম আফ্রিকার নায়িকার অঞ্চলে ওদাবে উপজাতিরা প্রতিবছর একটি উৎসব পালন করেন। সেই উৎসবে পুরুষরা নানান ধরনের মেকাপ এবং রংবেরঙের পোশাক পরেন। তারপর সেই উৎসব থেকে অন্যের বউকে নিয়ে পালিয়ে যান তারা।
আরো পড়ুন: মা কালীকে নিয়ে বি’রূ’প ম’ন্ত’ব্য তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের
প্রাচীন মিশরীয়রা মনে করতে নীলনদের জল ভালো করে বয়ে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ‘হ;’স্ত;’মৈ;’;থু’;ন’। তাই মিশরীয়রা খোলা মাঠে ;’হ’;স্ত’;মৈ;’থু;’ন’; করে নিজেদের ‘;বী’;র্য;’ নীলনদে দান করতেন।
ইন্দোনেশিয়া পন সেলেব্রেশন করার সময় নিজের সঙ্গী ছাড়া বাকি যে কারো সঙ্গে কর্ম করতেন। তাদের ধারণা এই কাজ করলে মনোবাসনা পূর্ণ হয়ে যায় খুব সহজে। আয়ারল্যান্ডের ইনিস দ্বীপে ‘;যৌ’;ন’;ক;’র্ম; ;করার সময় পুরুষ এবং মহিলারা অ;’ন্ত;’র্বা;’স পড়ে থাকেন।
