সাধারণ মানুষের জন্য এবার জন্মোহিনী বাজেট আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। স্বস্তি পেতে পারে দেশের তামাম জনগণ। ফেব্রুয়ারি মাসে একেবারে প্রথম দিনেই বাজেট নিয়ে আসবেন অর্থমন্ত্রী। মৌলিক করে ছাড় বাড়তে পারে। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন এবং মহামারীর আবহকে সামনে রেখে কেন্দ্রীয় সরকার জনগণকে কিছুটা স্বস্তি দেওয়ার কথা ভাবছে।
দেশের সর্বোচ্চ ট্যাক্স স্ল্যাব ৩০ শতাংশ। যা পুরাতন এবং নতুন করে যথাক্রমে ১০ এবং ১৫ লাখ টাকার উপার্জন কারীদের উপর ধার্য করা হয়। অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে এই করের হার অনেকটাই বেশি। ২০২০-২১ অর্থ বর্ষে একটি নতুন কর ব্যবস্থা প্রয়োগ করে কেন্দ্রীয় সরকার।
সেখানে এককালীন কর ছাড় দেওয়ার বিকল্প রাখা হয়েছিল। এতে আরো কিছু আকর্ষণীয় ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে কেন্দ্র। আর্থিক সঞ্চয় নিয়ে অর্থমন্ত্রী দেশে 80C সীমা বাড়ানোর দাবি করতে পারেন। টিউশন ফি এবং হাউজিং লোনের মূল পরিমাণে কিছুটা ছাড় রয়েছে।
আরো খবর: পৃথিবীর আহ্নিক গতি থেকে পৃথিবীর আ’কৃ’তি’তে ব’দ’ল এনেছে চীনের এই বাঁধ!
সরকারের কাছে এই ছাড়ের সীমা বাড়ানোর সব ধরনের সুযোগ রয়েছে সেই দিকেও হাঁটতে পারেন অর্থমন্ত্রী। বন্ধক সম্পত্তির হার বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন দেড় লাখ টাকা থেকে গৃহঋণের সুদের ছাড় বাড়াতে হবে। গত সাত মাসের রেজাল্ট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া হোম লোনের সুদের হার ২% বাড়িয়ে দিয়েছে।
মানুষের ঘরের বাজেট আকাশ ছোঁয়া। স্ট্যান্ডার ডিডাকশনের অধীনে চল্লিশ হাজার টাকা দিতেও সরকার পরে তা বাড়িয়ে ৫০০০০ করা হয়। জ্বালানির খরচ এবং ওষুধের দাম বৃদ্ধির কারণে মানুষ পর্যুদাস্ত তাই সে ক্ষেত্রেও কিছুটা ছাড় মিলতে পারে।