পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কথা আমরা এখন সবাই জানি, মানুষ খাওয়ার অভাবে, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের অভাবে রাস্তায় ছুটছে, বিদ্রহ করে চলেছে। কিন্তু সেই দেশের সরকার সাধারণ মানুষকে প্রয়োজনমতো কিছুই দিতে পারছে না, যার কারণেই মানুষ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ।
বিশ্ব জুড়ে এক প্রকার মন্দা আসতে পারে সেটা অনুমান করা হয়েছিল , বিশ্বজুড়ে ১.৭% প্রবৃদ্ধি হতে পারে। তবে উন্নত শীল দেশের তুলনায় অনুন্নত ও উন্নয়ন শীল দেশের বাসিন্দাদের ওপরে দারুণ একটা প্রভাব পরে। আর বর্তমানে পাকিস্তানের পরিস্থিতি সেটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
এমনিতেই দেশের রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই, কারণ সেখানেও রয়েছে এক প্রকার অস্থিরতা। পাকিস্তানের সঠিক নীতির অভাবের কারণেই এই পরিস্থিতি। তাছাড়া পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যার কারণেও পাকিস্তানের অর্থনীতি আরও তলানিতে ঠেকেছে।
বন্যার কারণে এক ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছিল পাকিস্তান, যার কারণে পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। হিসেব করলে দেখা যাবে প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১৫ জন দারুণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। গত এক মাস থেকে দেখা যাছে পাকিস্তানে খাদ্য দ্রব্যের দাম আকাশ ছুয়েছে।
জ্বালানি ভান্ডারেও টান পরেছে এক প্রকার। দেশের বিদ্যুৎ শক্তিকে বাচানোর জন্য ইতিমধ্যেই সরকারের তরফ থেকে ন্যাশনাল এনার্জি কনজারভেশন প্ল্যানে সম্মতি দিয়েছে।
তবে ২০২৪ সালে অবস্থাটা নাকি কিছুটা হলেও ভালোর দিকে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। কিন্তু দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা দেশকে ভবিষ্যতে কোন অবস্থার মধ্যে নিয়ে যাবে, সেটা কেউ বলতে পারছে না।
