করোনা পরিস্থিতির কারণে, মানুষ প্রথম দফায় তেমনভাবে সজাগ না হলেও , পরের দিকে দারুণভাবে সজাগ হয়ে উঠেছে। চিকিৎসক বিশেষজ্ঞদের মত মেনেই, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেছে সাধারণ মানুষ ও বিশেষ করে মাস্ক ও স্যানিটাইজার এর ব্যবহার বাড়িয়েছে তারা দৈনন্দিন জীবনে। এতে স্বাভাবিকভাবেই অনেকটাই ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে সামাজ মাধ্যমে।
কিন্তু একটি ঘটনা প্রমাণ করে দিচ্ছে, প্রত্যেকটি জিনিসের উপকার এবং অপকার দুই রয়েছে। হয়তো করোনা পরিস্থিতির মধ্যে স্যানিটাইজার দারুণভাবে উপকার করছে মানুষদের কিন্তু এই ঘটনা সত্যি দুঃখজনক। আসলে ঘটনাটি ঘটেছে হায়দ্রাবাদে, নারায়ণগুডা থানার ট্রাভেল এজেন্সিতে কর্মরত এক ব্যক্তিকে নিয়ে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, এক ব্যক্তি এক তরুনীর সাথে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করতে থাকে অনেকদিন ধরেই।
আর তারপরেই তরুণী গর্ভবতী হওয়ার পরেই , সেই ব্যক্তি তরুণীকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে বসে। ঠিক এই ঘটনার পরেই, সেই তরুণী রাগে-অভিমানে নিজেকে শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সবার অজান্তে হাতের কাছে থাকা করোনা পরিস্থিতিতে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি খেয়ে আত্মহত্যা করে সেই যুবতী। আর সেই গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি হল স্যানিটাইজার।