সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। অনেকেই জীবনের এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় ভালো ফল করেছে, আবার অনেকে আশানুরূপ ফল করতে পারেনি। এখন থেকে অনেকেই মুষড়ে পড়েছে।
বিশেষ করে পরিবার পরিজনদের একটা আশা থাকে অংক ও ইংরেজিতে ভালো ফল যাতে করতে পারে পরীক্ষার্থীরা । কিন্তু সেখানেও যখন খারাপ ফল হয়,তখন সত্যি একেবারে মন ভেঙে যায়।
কিন্তু এবার ফল প্রকাশের মরশুমে ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপ্রেরণা জাগানোর জন্য এক দারুণ পন্থা বেছে নিলেন গুজরাটের ভারুচের জেলাশাসক তুষার ডি সুমেরা। বেশিরভাগ ছাত্র অংক ও ইংরেজিতে ভালো ফল করতে না পেরে, একেবারে মুষড়ে যায়।
আরো পড়ুন: কয়লা পাচার কা’ণ্ডে রুজিরাকে ফের নো’টি’স পা’ঠা’লো ইডি
তবে গুজরাটের ভারুচের জেলাশাসক তুষার ডি সুমেরা সে তার , মাধ্যমিকে পাওয়া ইংরেজি অংকের নাম্বার শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ার।
ইংরেজিতে ও অঙ্কেতে সে পেয়েছিল ৩৫ ও ৩৬ নম্বর, স্বাভাবিকভাবেই সেই নাম্বার পাওয়ার পরে প্রতিবেশীরা বলেছিল, তুষারের কিছুই হবে না জীবনে , কিন্তু আমাদের চাক্ষুষ এই নম্বরে তিনি জেলাশাসক হয়ে উঠেছেন।
भरूच के कलेक्टर तुषार सुमेरा ने अपनी दसवीं की मार्कशीट शेयर करते हुए लिखा है कि उन्हें दसवीं में सिर्फ पासिंग मार्क्स आए थे.
उनके 100 में अंग्रेजी में 35, गणित में 36 और विज्ञान में 38 नंबर आए थे. ना सिर्फ पूरे गांव में बल्कि उस स्कूल में यह कहा गया कि यह कुछ नहीं कर सकते. pic.twitter.com/uzjKtcU02I
— Awanish Sharan (@AwanishSharan) June 11, 2022
কোনো ভাবেই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি এই নাম্বার। তিনি সেই কারণেই বর্তমান ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে টুইট করে নিজের নম্বর প্রকাশ করেছেন।
তিনি বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন যে কম নম্বর পেলে জীবনে সফলতা পাওয়ার জন্য কখনই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না এই মাধ্যমিকের নম্বর।
তাই এগিয়ে চলো ভালো একটি ভবিষ্যতে উদ্দেশ্য। তিনি টুইট করে স্পষ্ট বলেছেন, ইংরেজিতে ১০০-র মধ্যে ৩৫, অংকে ৩৬ ও বিজ্ঞানে ৩৮ পেয়েছিলেন।
গ্রামের স্কুল থেকে ও প্রতিবেশীদের থেকে একই কথাই শোনা গিয়েছে। তিনি ভবিষ্যতে কিছুই করতে পারবেনা, কিন্তু আজ সে ডিএম হয়েছে।