সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

কেঁ’পে উঠলো রাজধানী দিল্লী, বড়ো কিছু হওয়ার আ’শ’ঙ্কা প্র’কা’শ করলো বিজ্ঞানীরা!

গত ৬ ফেব্রুয়ারি , রিখটার স্কেলে ৭.৮ মাত্রায় হওয়া ভুমিকম্পে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে তুর্কি ও সিরিয়ার বাড়ি গুলি। রাস্তাঘাট পরিণত হয় কংক্রিটের স্তুপে। তুর্কিতেপ্রাণ হারায় প্রায় ৪১ হাজার মানুষ এবং সিরিয়াতে প্রায় ৬ হাজার মানুষ।আহতের সংখ্যা লক্ষাধিক। একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে ১০ টি শহর ।

রক্তে ভেসে গিয়েছিল চারিপাশ। এখনও শুধু শোনা যায় স্বজন হারানোর আর্তনাদ । এবার ভূমিকম্প হল ভারতের রাজধানী শহর নয়া দিল্লিতেও।গত সপ্তাহেই কম্পন অনুভূত হয়েছিল সিকিম ও মেঘালয়ে। এবার বুধবার দুপুরে দিল্লি সহ হারিয়ান,উত্তর প্রদেশ,উত্তরাখণ্ডের কিছু অংশে কম্পন অনুভূত হয়েছে।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) মতে ভূমিকম্পের উত্‍সস্থল ছিল নেপাল। কম্পনের তীব্রতা ছিল রিখটার স্কেলে ৪.৪। ভূমিকম্পে কোনও প্রাণহানি বা ক্ষয় ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

আরো খবর: ভারতেও পাকিস্তানের আ’র্থি’ক দু’র্দ’শা’র প্র’ভা’ব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে! কোন কোন দিকে বি’প’দ?

এই ভূমিকম্পের ফলে সতর্ক হয়েছে আমাদের দেশ ভারত ও । NDM (ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজম্যান্ট) হল একটি সংস্থা যেটি ভূমিকম্পের তিব্রতা মেপে থাকে ।ভারতের ও অনেক ভূমিকম্প প্রবন এলাকা রয়েছে ।

NDM এর মতে, ভারতের ৫৯% এলাকা ভূমিকম্প প্রবন ।এর জন্য সতর্ক হচ্ছে ভারত ও ।ভারতের ভূমিকম্প প্রবন এলাকার মধ্যে প্রথমেই আসে গুজরাটের ভুজ । এছাড়াও রয়েছে আসাম ,বিহারের বিস্তীর্ণ এলাকা।

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং,কালিম্পং,কোচবিহার,জলপাইগুড়ি জেলগুলিও ভূমিকম্প প্রবন। অন্যান্য ভূমিকম্প প্রবন এলাকাগুলি হল নাগাল্যান্ডের কোহিমা , মনিপুর ও হিমাচলের বিভিন্ন এলাকা।