সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

চেয়ারে বসে থাকা অবস্থায় বৃ’দ্ধা’র দেহ উ’দ্ধা’র, মৃ’ত্যু হয়েছিল বছর দুয়েক আ’গে!

কিছু বছর আগে কলকাতার বুকে একটি হাড় হিম করা খবর শুনতে পেয়েছিলাম আমরা। দিনের পর দিন মৃত মাকে ঘরে রেখে দিয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারা সেই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এবার আরও একটি ভয়ানক ঘটনার কথা শুনতে পাওয়া গেল ইতালি থেকে। এক মহিলার বাড়ির ওপর হেলেপড়া গাছ কাটতে এসে হালকা এটি দুর্গন্ধ পেয়েছিলেন দমকলের কর্মীরা। স্বাভাবিকভাবেই তারা ভেবেছিলেন হয়তো কোন পশু মরে পড়ে রয়েছে। সেখান থেকেই এই দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। কিন্তু ঘরের কাছাকাছি আসতে দুর্গন্ধ আরো কিছুটা তীব্র হয়।

কিছু বছর আগে কলকাতার বুকে একটি হাড় হিম করা খবর শুনতে পেয়েছিলাম আমরা। দিনের পর দিন মৃত মাকে ঘরে রেখে দিয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারা সেই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এবার আরও একটি ভয়ানক ঘটনার কথা শুনতে পাওয়া গেল ইতালি থেকে। এক মহিলার বাড়ির ওপর হেলেপড়া গাছ কাটতে এসে হালকা এটি দুর্গন্ধ পেয়েছিলেন দমকলের কর্মীরা। স্বাভাবিকভাবেই তারা ভেবেছিলেন হয়তো কোন পশু মরে পড়ে রয়েছে। সেখান থেকেই এই দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। কিন্তু ঘরের কাছাকাছি আসতে দুর্গন্ধ আরো কিছুটা তীব্র হয়।

এই দুর্গন্ধ কোন কিছু পচে শুকিয়ে গেলে যেমন গন্ধ বেরোয় ঠিক তেমনই ছিল। যার বাড়ির ওপর গাছটি হেলে পড়ে ছিল, সেই বাড়ির মালিকের কোন খবর পাননি দমকল কর্মীরা। কাছের একটি বাড়ির লোকদের কাছ থেকে খবর পেয়ে গাছ কাটতে এসেছিলেন দমকল কর্মীরা।

দমকল কর্মীদের মধ্যে একজন কৌতূহলবশত ওই গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে যা দেখতে পায় তা এককথায় ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। দমকল কর্মীদের মধ্যে ওই ব্যক্তি দেখেন, ঘরের মধ্যে রয়েছে একটি চেয়ার এবং সেখানে বসে রয়েছে একটি কঙ্কাল। সেই ঘর থেকে হালকা গন্ধ ভেসে আসছিল। এরপর হইচই পড়ে যায় ওই এলাকায়।

আরো পড়ুন: করা যা’বে না জরিমানা, বাইক চা’লা’তে দিতে হবে হেলমেট ছাড়াই, এই দা’বি তু’লে প’থ অবরোধ

কেমো সিটি হলের এক শীর্ষ আধিকারিক জানান, সোমবার ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় ওই কঙ্কাল। জানা যায় মৃতের নাম মারিনেলা বেরেটা।বছর সত্তরের ওই বৃদ্ধা একাই থাকতেন বাড়িতে। বর্তমান সময়ে খুব কম বের হতেন বাড়ি থেকে। আত্মীয় স্বজন বলতে তেমন কেউ ছিলনা।

এই কঙ্কালটি দেখে প্রাথমিকভাবে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেছেন, এই বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে বছর দুয়েক আগে। বাড়ির কাছাকাছি যেহেতু খুব একটা মানুষ যেতেন না তাই সেই ভাবে গন্ধ কেউ পাননি।

আরো পড়ুন: প্রয়াত হলেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী

অন্যদিকে যেহেতু মহামারী সময় সেই ভাবে কেউ কারোর বাড়িতে আসা যাওয়া করতে না তাই ব্যাপারটি টের পাইনি কেউ। তবে মৃত্যু স্বাভাবিক ভাবে হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে অথবা এই ঘটনার পেছনে অন্য কোন রহস্য লুকিয়ে আছে কিনা সেই উত্তর খুঁজছে পুলিশ।