সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

স’ত’র্ক করলো বিজ্ঞানীরা, ভ’য়া’ন’ক ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠার স’ম্ভা’ব’না দেশের এই রাজ্যের!

গত ৬ ফেব্রুয়ারি , রিখটার স্কেলে ৭.৮ মাত্রায় হওয়া ভুমিকম্পে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে তুর্কি ও সিরিয়ার বাড়ি গুলি। রাস্তাঘাট পরিণত হয় কংক্রিটের স্তুপে। তুর্কিতেপ্রাণ হারায় প্রায় ৪১ হাজার মানুষ এবং সিরিয়াতে প্রায় ৬ হাজার মানুষ।আহতের সংখ্যা লক্ষাধিক। একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে ১০ টি শহর । রক্তে ভেসে গিয়েছিল চারিপাশ। এখনও শুধু শোনা যায় স্বজন হারানোর আর্তনাদ ।

এই ভূমিকম্পের ফলে সতর্ক হয়েছে আমাদের দেশ ভারত ও । NDM (ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজম্যান্ট) হল একটি সংস্থা যেটি ভূমিকম্পের তিব্রতা মেপে থাকে ।ভারতের ও অনেক ভূমিকম্প প্রবন এলাকা রয়েছে ।২০০১ সালে গুজরাটের ভয়াবহ দৃশ্যের কথা মনে হলেই শিউরে উঠছে ভারতবাসী।

ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিমোলজির (পরিবেশ, জলবায়ু, ভূমিকম্প এবং ভূতত্ত্ব গবেষণা সংস্থা) প্রধান বিজ্ঞানী ডক্টর এন পূর্ণচন্দ্র রাও-এ বিষয়ে জানিয়েছেন, “তুরস্কের চেয়েও বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে উত্তরাখণ্ড সহ বিস্তীর্ণ হিমালয় পাদদেশে ।

আরো খবর: হ’বু স্ত্রীর পরিবার যৌ’তু’ক হি’সে’বে পুরনো জিনিসপত্র দেওয়ায় বি’য়ে’ই ভে’ঙে দিলেন পাত্র

উত্তরাখণ্ডকে কেন্দ্র করে হিমালয় অঞ্চলে প্রায় ৮০টি সিসমিক স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে। আমরা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখছি এই এলাকায় ভুপৃষ্ঠের অভ্যন্তরে চাপ দীর্ঘদিন ধরেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।”

NDM এর মতে, ভারতের ৫৯% এলাকা ভূমিকম্প প্রবন ।এর জন্য শতর্ক হচ্ছে ভারত ও ।ভারতের ভূমিকম্প প্রবন এলাকার মধ্যে প্রথমেই আসে গুজরাটের ভুজ । এছাড়াও রয়েছে আসাম ,বিহারের বিস্তীর্ণ এলাকা।

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং,কালিম্পং,কোচবিহার,জলপাইগুড়ি জেলগুলিও ভূমিকম্প প্রবন। অন্যান্য ভূমিকম্প প্রবন এলাকাগুলি হল নাগাল্যান্ডের কোহিমা , মনিপুর ও হিমাচলের বিভিন্ন এলাকা।