কথায় আছে নারীই ঈশ্বরের সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তবে রূপের অহংকার কখনোই থাকা উচিত নয়,কারণ রূপের সৌন্দর্য ক্ষণিকের, আজ আছে তো কাল নেই। আর গুণ চিরস্থায়ী। আমৃত্যু সেই গুণ থেকে যায় মানুষের মধ্যে।
তাই অনেক পুরুষ তো রূপের নয় বরং নারীর গুণের প্রেমেই পড়েন। আর নারীর সেই সমস্ত গুণ এমন আকর্ষণীয় যে তার জেরে নারী পুরুষের মধ্যে এক মধুর সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তাদের সম্পর্কের বাঁধন হয় খুব মজবুত।
“পিরিতি কাঁঠালের আঠা” – প্রেম সবার জীবনেই ধরা দেয় কোনো না কোনো সময়। যাকে চাইলেও অবহেলা করা যায় না। আর বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বেশি থাকার কারণে নারীরা স্বাভাবিকভাবেই পুরুষদের বেশি পছন্দ করেন।
অন্যদিকে পুরুষরা নারীদের। তাই বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনো মানুষের ব্যক্তিত্ব যতটা সহজ সরল হয় তাদের মধ্যেকার সম্পর্কও ততটা গভীর হয়। ‘বিউটি উইথ ব্রেন’, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার মূলমন্ত্রই এটি।
আরো পড়ুন: বড়ো খবর: ১২ থেকে ১৪ বছরের শিশুরা ক’রো’না’র টি’কা পা’বে এই তারিখ থে’কে, জানুন তারিখ
লোকমুখে প্রচলিত আছে যে প্রত্যেক সফল পুরুষের সাফল্যের পেছনে একজন নারীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। কোনো কাজের প্রতি উৎসাহ সেই কাজ করার ইচ্ছা অনেকাংশে বাড়িয়ে দেয়। আর এই উৎসাহ যদি সেই পুরুষকে তার প্রেয়সী বা স্ত্রী দেন, তাহলে সেই নারীর প্রতি পুরুষদের একটি আলাদা ভরসা তৈরী হয়।
এমন একজন সঙ্গী প্রত্যেক পুরুষ চান যে কিনা সমস্ত পরিবেশ, পরিস্থিতিতে তার পাশে থাকতে পারবে। যাঁর সঙ্গে দিনের শেষে মনখুদে কথা বলা যায়।
তবে শুধু প্রেমিক বা স্বামীর পছন্দের নারী হওয়া যতটা গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ তাঁর বন্ধুদের পছন্দের পাত্রী হওয়া। তবেই সেই পুরুষ তার স্ত্রী বা প্রেমিকাকে বন্ধুমহলে নিয়ে যেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন।
আরো পড়ুন: নরেন্দ্র মোদি ও ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে কে আপনার প্রি’য়? দা’রু’ন উত্তর দিলেন অজয় দেবগণ
সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়েছে। আজকের যুগে দাঁড়িয়ে নারীরাও আর পিছিয়ে নেই। সমান তালে পুরুষদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাইরের পৃথিবীকে জয় করে চলেছেন তারা। আর নারীর এই লড়াকু মানসিকতাকেই আজকালকার দিনে অধিকাংশ পুরুষ পছন্দ করেন।