সিদ্ধান্ত গত মার্চ মাসে নেওয়া হয়েছিল, যখন ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (NPPA) তরফ থেকে একটি বৈঠক করা হয়েছিল।
তখন সেই বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল, গুরুত্বপূর্ণ ১৫ টি ডায়াবেটিস ওষুধের খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। তারপরেই ওষুধ তৈরি কারী সংস্থাগুলো ওষুধের নতুন দাম নির্ধারণ করার পথেই হাঁটছে বলে জানা যাচ্ছে।
এরপরেই একটি বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ২৪ মার্চ ৯৬ তম কর্তৃপক্ষের বৈঠকের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে NPPA ড্রাগস (মূল্য নিয়ন্ত্রণ) আদেশ ২০১৩ র নির্দেশে ১৫ টি ফর্মুলেশনের খুচরো মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও যদি স্পষ্ট ভাবে বলা যায়, তাহলে বলতে হয়, ২০১৩ সালের আদেশ মেনেই ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা গুলির একটি নির্ধারিত মূল্য তালিকা প্রতিটি খুচরা ঔষধ বিক্রেতা কে প্রদর্শন করতে হবে।
খুব সহজেই সাধারণ মানুষ সেই সম্পর্কে অবগত হয়। ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি, ওষুধের মূল্য নির্ধারণ/সংশোধনের কাজ করে থাকে সাথে ঔষুধের দাম নির্ধারণ করে থাকে।
শেষে আরো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ইন্টিগ্রেটেড ফার্মাসিউটিক্যাল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের (IPDMS) মাধ্যমে নিয়ন্ত্রকের কাছে একটি নির্ধারিত মূল্য তালিকা জারি করা হবে।
সেখান থেকেই রাজ্যের ওষুধ নিয়ন্ত্রক ও ডিলারদের কাছে সেই তালিকার অনুলিপি জামা থাকবে।এর দ্বারা মানুষ খুব সহজেই ওষুধের নতুন দাম সম্পর্কে অবগত হতে পারবে।
