প্রযুক্তিগত পরিভাষায় বীমা হলো ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার একটি রূপ যেখানে বীমাকৃত সত্তা একটি ছোট আর্থিক ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে সম্ভাব্য ক্ষতির খরচ অন্য সত্তার কাছে স্থানান্তর করে।সহজ কথায়, ভবিষ্যতের সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য এটি একটি অল্টারনেটিভ পথ।
ভবিষ্যতে যদি কিছু দুর্ভাগ্যের ঘটনা ঘটে, তখন বীমাকারী সংস্থা আপনাকে অর্থ প্রদান করে প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। সমগ্র বিশ্বে আজ চিকিৎসার খরচ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। অনেকেই আজ স্বাস্থ্য বীমা নিয়ে সচেতন।
অনেক খেলোয়াড় আবার তাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের আলাদা করে বীমা করে থাকেন।কিন্তু দাঁতের বীমার নাম শুনেছেন কখনও? বয়স ৪০ পেরোলেই দাঁতের নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
আরো খবর: রাজ্যগুলো রা’জি হলেই জ্বালানিতে GST চা’লু করবে কেন্দ্র, বললেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা
এমনকি অনেক কম বয়সের লোকেরাও দাঁতের সমস্যার ভুক্তভোগী। বীমা কোম্পানিগুলি এখন দাঁতেরও বীমা পরিকল্পনার সুবিধা নিয়ে এসেছে।
দাঁতের বীমা পরিকল্পনাগুলিতে বিভিন্ন ধরনের ডেন্টাল ইস্যু রয়েছে যেমন -ফিলিং, রুট ক্যানেল, দাঁতের এক্সরে খরচ, দাঁত পরিষ্কার, দাঁতের বার্ষিক চেকআপ ইত্যাদি। তবে এখনও আলাদা করে এই বীমা কেনা যায় না,কিনতে হয় চিকিৎসাবীমার অংশ হিসেবেই।