সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

র’হ’স্য’জ’ন’ক চি’হ্ন কিভের প্রতিটি বাড়ির ছা’দে, রাশিয়া এবার কি করতে চাইছে?

ইতিমধ্যেই চারদিক থেকে ইউক্রেনকে ঘিরে ফেলেছে রাশিয়া। যেমন করেই হোক ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ দখলের লড়াই চলছে দুই দেশের মধ্যে। দুই দেশের সংঘাতের কারণে ইউক্রেনের রাজপথ থেকে শুরু করে অলিগলি সবকিছুই প্রায় বিধ্বস্ত। দিন যাচ্ছে যুদ্ধের পরি মাণ আরও বেশী ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে।

কোনোভাবেই শান্ত করা যাচ্ছে না কাউকে। লক্ষ্য করে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া দিনের পর দিন আরও মরিয়া হয়ে উঠেছে ইউক্রেন দখল করার জন্য।

তারা নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে ,যেভাবেই হোক কিয়েভের দখলদারী করবেই তারা। তাদের কান্ড কারখানা এটাই যেন ইঙ্গিত করছে। শোনা যাচ্ছে পূর্ব ইউক্রেনে ভ্যাকিউম বোমা ব্যবহার করতে চলেছে রাশিয়া। এমনটাই ইঙ্গিত করছে ইউক্রেন, তবে এখানেই শেষ নয়।

এইসব চলছে মধ্যেই আরো এক নতুন পন্থা সংযোজন করেছে রাশিয়া। কিছু এরিয়েল ভিউ থেকে দেখা যাচ্ছে ইউক্রেনের বহুতলের বাড়ির উপরে, সন্দেহজনক + চিহ্ন। কিন্তু এই চিহ্নের অর্থ কি? এখনো সেটা কেউ স্পষ্ট বুঝতে পারছেনা।

অনেকেই মনে করছে হয়তো এই চিহ্নকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার বোমারু বিমান , এই পথে যাতায়াত করবে। ইতিমধ্যেই এই রহস্যজনক চিহ্ন সহ বাড়িগুলির ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।

আরো পড়ুন: একসাথে না’চ’তে গি’য়ে পূজা হেগড়ের পিছনে কি কা’ম’ড়ে দিলেন সলমন? ভিডিও ভাইরাল

কেন দেওয়া হয়েছে এই ধরনের প্লাস সিম্বল? নেটিজেন এর বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য পেশ করছে। অনেকেই মনে করছে এটাই হয়তো আগামী দিনে রাশিয়ার যুদ্ধের নতুন কৌশল।

তবে কিয়েভ প্রশাসন ইতিমধ্যেই সব ধরনের সতর্ক বার্তা দিয়েছেন স্হানীয় মানুষ দের। যদি তারা কোনোভাবেই এই চিহ্ন লক্ষ্য করেন, তাহলে সাথে সাথেই তাদের সতর্ক হওয়ার কথা বলেছেন। কোনোভাবে চিহ্ন ঢেকে রাখার কথাও বলেছেন কিয়েভ প্রশাসন।

ইতিমধ্যেই কিয়েভ প্রশাসন জানিয়েছে, এরিয়াল পথ হিসেবেই হয়তো এই চিহ্ন দেওয়া হয়েছে। তবে ছাদে যাওয়ার রাস্তা থাকলে খুব শীঘ্রই সেইসব চিহ্ন মুছে ফেলতে হবে।হয়তো এই সব চিহ্ন দেখেই হয়তো রুশ বিমান টার্গেট করতে পারে।

এমনকি বাড়ির মধ্যে যদি সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়, কোনো ট্যাগ কিংবা ড্রাইভওয়ে এছাড়াও বাড়ির সামনে যদি কোনো সন্দেহজনক লোকের নতুন বাস ঘটে তাহলে খুব দ্রুত প্রশাসনকে জানানোর কথাও বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে আনুমানিক ৩০০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে যার মধ্যে ১৪ জন শিশুও রয়েছে।