সম্প্রতি মার্কিন গোয়েন্দা সূত্রে একটি খবর প্রকাশ এসেছে যার অনেকটাই অবাক করার মত। ইতিমধ্যেই মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা আমেরিকান কংগ্রেসকে জানিয়েছেন,মোদির শাসনকালে যদি কোনভাবে পাকিস্তানের তরফ থেকে উস্কানিমূলক কার্যকলাপ করা হয় ভারতের উদ্দেশ্য। তাহলে তার জবাব দেওয়ার জন্য তৈরি থাকবে ভারত।
সেটা কাল্পনিক হোক কিংবা বাস্তবিক, যেকোনো উস্কানিমূলক কার্যকলাপের কড়া জবাব দেবে ভারত। যদি ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়,তাহলে সেই জবাব দেওয়ার ঘটনা ঘটবে খুবই দ্রুত এবং আগের তুলনায় অধিক। শুধু তাই নয় এখানে আরও বলা হয়েছে, বিতর্কিত সীমান্ত নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
সেটা এই দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে সংঘর্ষের পরিমাণ আরো বাড়িয়ে তুলবে। তাতে মার্কিন ব্যক্তি ও দেশের স্বার্থে হস্তক্ষেপ করা উচিত বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে তার পরিমাণ তেমন একটা বেশি না হলেও, চিন্তা দূর করার মতো নয়।
এই দুই দেশের মধ্যে সংকট অনেকটাই উদ্বেগের। তাই এই দুটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ সমস্যার বৃদ্ধি ঘটতে পারে বলে মনে হচ্ছে। মোটকথা পাকিস্তানের যেকোনো উস্কানিমূলক কার্যকলাপে ভারত সাড়া দিবে আগের তুলনায় অধিক। সেটা কাল্পনিক হোক কিংবা বাস্তবিক। নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে পাকিস্তানের যেকোনো উস্কানিতে ভারত চুপ করে বসে থাকবেনা।
আর সেই কারণেই দুই দেশের মধ্যে সামরিক সংঘাতে ঘটবে। যার কারণেই সেটার ফ্লাশপয়েন্ট হতে চলেছে কাশ্মীর হিংসা কিংবা জঙ্গি হামলা। এদিকে ভারত-চীন সীমান্তে আরেক সংঘর্ষ ১৫ জুন ২০২০ থেকে শুরু হয়েছে।প্যাংগং লেক এর সীমানা নিয়ে প্রথমে শুরু হয় ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘর্ষ।
যার মধ্যে দুই দেশের সেনাবাহিনী প্রাণ হারায়। কিন্তু তারপরেও সংঘর্ষ চলতেই থাকে, পূর্ব লাদাখের সীমানা নিয়ে।সময়ের সাথে সাথে এসে সংঘর্ষ এতটাই বৃদ্ধি পায় যার কারনে সীমানায় প্রচুর সেনাবাহিনী নিযুক্ত করে দুই দেশ। এমনকি যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে তাকে অনেকবার।