আসলে গরম কি জিনিস সেটা এবার যেনো আরও হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যাচ্ছে। শীতের বিদায় নেওয়ার পর থেকেই তাপমাত্রা এত হারে বৃদ্ধি পেয়েছে যা বলার মতো নয়। গরমের দাবদাহের ঠেলায় মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত।
ঠিক এই পরিস্থিতির মধ্যেই নতুন এক অভিনব উপায় সামনে এসেছে। এবার নাকি বাড়ির ছাদে বিশেষ এক রং বাচাতে পারে গরমের হাত থেকে। শুনে অবাক লাগলেও এটা কিন্তু সত্যি। মানুষ শীত্ তাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসেও যেন গরমে দাপটে নাজেহাল।
ঠিক এই সময়ে এমন খবর মন ভালো করে দেওয়ার মতোই। একেবারে মেক ইন ইন্ডিয়া যাকে বলে। এক রং প্রস্তুতকারী সংস্থা দাবি করেছেন ১০-১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা অনায়াসে কমে যেতে পারে।
আরো পড়ুন: মুহূর্তে পৌঁ’ছে যা’বে Rapid রেল! “মেক ইন্ডিয়া” কোচ ভারতীয় রেলের হা’তে তু’লে দেওয়া হ’লো
গাজিয়াবাদের একটি রং কোম্পানির নতুন আবিষ্কার, তারা গত শনিবার শারদা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠিত একটি বিজনেস মিট সহ ইন্ডিয়ান ইন্ডস্ট্রিজ এ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত প্রদর্শনীতে এই পণ্যের প্রদর্শন করেছেন।
শুধু মুখে নয়, একেবারে সবার সামনে পরীক্ষা করে দেখিয়েছেন রঙ্গ এর কেরামতি। সামার সিল পেইন্ট। কয়েকটা বাল্ব দিয়ে তারা সূর্যালোকের মতো তাপ সৃষ্টি করেছে আর সেখানেই পাথর ও রংকরা পাথরের তাপমাত্রা দেখানো হয়েছে।
৪৪ ডিগ্রী তাপমাত্রা সৃষ্টি করে সেই পরীক্ষা করা হয়েছে। দেখা গেছে সাধারণ পাথরে তাপমাত্রা ছিল ৪৪ ডিগ্রী আর রং করা পাথরে সেটা দেখা গিয়েছে ৩৩ ডিগ্রী। https://vinayakcorp.com/
আরো পড়ুন: পুরানো স্মৃ’তি কি ফি’রে আসবে? কতটা প্র’ভা’ব প’ড়’বে দীঘায়?
এখানেই শেষ নয় লোহার একটি পাত ও রং করা পাতের মধ্যেও পরীক্ষা করে দেখা গেছে। সেখানেও তাপমাত্রার পার্থক্য দেখা গেছে।
এই নিয়ে মোহিত যিনি কিনা বিনায়ক ইন্ডাস্ট্রিজের উদ্যোক্তা তিনি বলেন, এই রং কেবলমাত্র ঘড়বাড়ি কারখানার শেডের ওপরে ব্যবহার করা যাবে। তাছাড়া এই রং করার পর তাঁর স্থায়ীত্ব কাল ৭-৮ বছর। সাদা রঙের প্রতি পেইন্টের দাম প্রতি বর্গফুটে ১৮ টাকা।