সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

এবার থেকে সুগারের রোগীদের জ’ন্য বে’শ অন্যরকম খাবারের ব্য’ব’স্থা থা’ক’বে ট্রেনে, কি মি’ল’বে জেনে নিন

আজকাল সাধ্যের মধ্যে দূরপাল্লার জার্নি থাকলে সাধারণ মানুষরা ট্রেন জার্নিই বেছে নেয়। এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে অনায়াসেই পৌঁছে যাওয়া যায়। আর তাই যারা মাঝে মাঝেই দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যাতায়াত করেন তাদের জন্য আইআরসিটিসির তরফ থেকে রয়েছে একটি সুখবর। এবার থেকে যিনি যে খাবারে অভ্যস্ত বা বলা ভালো যার যেমন স্থানীয় খাবার তিনি ট্রেনে তেমন খাবারই চাইলে খেতে পারেন।

সেই পরিষেবা এবারে রেলের তরফ থেকে নির্দিষ্ট মূল্যে পাওয়া যাবে। শুধু তাই নয় ছোটো বাচ্চাদের খাবার ও ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারও এবার থেকে পাওয়া যাবে। মঙ্গলবার রেল বোর্ডের তরফে এনিয়ে ঘোষণা করা হয়েছে যে, যে যার জায়গায় আঞ্চলিক ফুড পাবেন এবার থেকে রেলে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রেলের এক আধিকারিক হিন্দুস্তান টাইমসকে জানিয়েছেন, বিশেষত দক্ষিণ ও পশ্চিম অংশের বাসিন্দা যাত্রীরাই আঞ্চলিক খাবারের ব্যাপারে দাবি জানান।

এবারই প্রথমবার এনিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আইআরসিটিসিকে অধিকার দেওয়া হয়েছে। মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেনের ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড মিল ঠিক করতে পারবে আইআরসিটিসি। তবে জনতা মিলের দাম ও মেনু আগের মতোই থাকছে বলে সূত্রের খবর। ব্যাপারটা কিছুটা এরকম যে, ধরুন আপনি গুজরাটের দিকে যাচ্ছেন সেই সময় স্থানীয় খাবার যেমন ফাফদা, ধোকলা চাইলে খেতে পারেন। আবার মহারাষ্ট্রের দিকে ট্রেন গেলে সেখানে বড়া পাও দেওয়া যেতেই পারে।

আরো পড়ুন: পু’রা’নো হেডফোন-ন’ষ্ট মোবাইল রেখে দেওয়ার অ’ভ্যা’স? নিজেই বি’প’দ ডে’কে আনছেন না তো?

অন্যদিকে যে সমস্ত ট্রেন আগে থেকেই মিলের টাকা নিয়ে নেওয়া হয় সেখানেও খাবারে বৈচিত্র্য থাকতে পারে। এছাড়াও কোনো যাত্রীর সুগার থাকলে তার আলাদা খাবার ও শিশুদের জন্য আলাদা খাবারের ব্যাবস্থাও থাকছে এবার থেকে। আর প্রতিটা খাবার যেনো স্বাস্থ্যসম্মত ও উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয় সেই বিষয়েও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।