গরমের চরম রূপ এবার দেখে ফেলেছে বঙ্গ বাসী, প্রচন্ড দাবদাহের মধ্যে বঙ্গবাসী দিন কাটাচ্ছে। একটু ঠান্ডার আশায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, আর সেই ঠান্ডা একমাত্র দিতে পারে ফ্যান কিংবা এসি। মানুষ যেখানে যাতায়াত করুক না কেন একটু এসির হাওয়া পেতে চাইছে। ইতিমধ্যে কলকাতার গরম থেকে বাঁচতে মানুষ কয়েকদিনের জন্য ঠান্ডা জায়গা থেকে ঘুরে আসার পরিকল্পনা করছে।
তবে সেই সমস্ত জায়গায় যাওয়ার জন্য ট্রেনের এসি কামরা প্রেফার করছে মানুষ। সমস্ত জায়গাতেই এসির ব্যবহার থাকছেই । যার কারণে কখনো ভেবে দেখেছেন ট্রেনে যে এসি ব্যবহার হয় সেখানে কত টনের এসি ব্যবহার করা হয়। বাড়িতে যে বাতানুকূল যন্ত্র ব্যবহার করা হয় সেগুলো ২ টনের মতো হয়ে থাকে।
তবে ট্রেনের ক্ষেত্রে একেবারেই আলাদা। সেখানে একেবারে সেন্ট্রাল এসির মতো কাজ করে। কারণ ৭২ জন মানুষ তাদের কথা মাথায় রেখেই এই ব্যবস্হা। এদের প্রত্যেকেই একই পরিষেবা পান।
আরো খবর: একটি ২০ হাজার টা’কা’র মোবাইল বি’ক্রি করে দোকানদার কত লাভ করেন?
কত টনের এসি যে ট্রেনের কামরায় লাগতে পারে সেটা বলা মুশকিল।কারণ কামরার মাপ হিসেবে বলা যাবে কত টন এসি দরকার পরে। অনুমান করা হচ্ছে তৃতীয় বাতানুকূল কামরায় ৭ টনের দুটি এসির ব্যবস্হা থাকে।
দ্বিতীয় বাতানুকূল কামরায় ৫.২ টনের দুটি এসি বসানো থাকে ও প্রথম বাতানুকূল কামরাটিতে ৬.৭ টনের একটি এসি লাগানো থাকে।
তবে দ্রুতগতিসম্পন্ন যে ট্রেন গুলো রয়েছে সেগুলোর এসি গুলো একেবারেই আলাদা থাকে। উন্নত গুণসম্পন্ন তো অবশ্যই । তবে গতির সাথে এসির কোনো সম্পর্ক নেই। জানা গেছে LHB বা Linke Hoffman Busch জাতীয় যে কামরাগুলিতে ৭ টনের দুটি এসি লাগানো থাকে।