বসন্ত এসে গেছে আর তার মধ্যেই নানান রকম রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যেই নতুন এক ভাইরাস কাবু করে দিয়েছে ছোটদের। প্রতি ঘরে ঘরে জ্বর সর্দি কাশি দেখা যাচ্ছে। এমনকি নতুন ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর শোনা যাচ্ছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। সব থেকে বেশি শোনা যাচ্ছে শ্বাসকষ্টের মতন সমস্যা। কারোর ক্ষেত্রে আবার কাশি সর্দি উচ্চ মাত্রায় চলে গিয়েছে।
শারীরিক দুর্বলতা তো থাকছেই সেইসঙ্গে স্মৃতি ভ্রমের মতন ঘটনা ঘটছে। কিন্তু হঠাৎ করে কেন এই ভাইরাসের বারবারন্ত।চিকিৎসকরা জানিয়েছেন আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে ঠান্ডা লাগা জ্বর সর্দি কাশি এসব রয়েছে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। বিশেষ করে ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন শিশু থেকে বড়রা।
এই ধরনের রোগের মেয়াদ রয়েছে বড়জোর পাঁচ থেকে ছয় দিন। কিন্তু এই সময় আবার কারোর কারোর ক্ষেত্রে এই রোগের প্রভাব রয়েছে সাত দিন পর্যন্ত। জ্বর কমে গেলেও অন্যান্য উপসর্গ রীতিমত কাহিল করে দিচ্ছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এইবারে এই ভাইরাস অনেকটাই সংক্রামক।
আরো খবর: Nokia 6600 ফে’র নয়া লু’কে কামব্যাক করছে, দাম ও ফি’চা’র্স এক ন’জ’রে
একজনের শরীর থেকে অন্য জনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করা মাত্রই ফুসফুস এবং শ্বাসনালির নানান সমস্যা দেখা দিচ্ছে। জ্বালা যন্ত্রণা এসব তো রয়েছে তার সঙ্গে যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল তারা বেশি ভুগছেন।
এছাড়া হাঁপানির সমস্যা দেখা যাচ্ছে। অনেক সময় চিকিৎসকরা হাসপাতালে রেফার করে দিচ্ছেন। তবে কবে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কমবে সেই ব্যাপারে এখনো কিছু সবুজ সংকেত দেয়নি চিকিৎসকরা।
