সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

জগদ্ধাত্রী পু’জো’র স’ম’য় এভাবে সিঁদুর পড়ান দেবীর থানে, কা’জে কোনো বা’ধা আ’স’বে না!

আর দুদিনের অপেক্ষা, তারপরেই জগধাত্রী পুজোর ঘুম লেগে যাবে গোটা বাংলা জুড়ে, মা দূর্গার আরেক রূপ হলো জগদ্ধাত্রী। কালীপুজোর পরেই কার্তিক মাসে পুজো হয় জগদ্ধাত্রী তবে গোটা বাংলা জুড়ে কালীপুজোর মতো ধুম না থাকলেও রাজ্যের আনাচে-কানাচে কিন্তু প্রচলন রয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো।

অনেক জায়গাতেই ধুমধাম করে পালন করা হয় এই পুজো। জগদ্ধাত্রী হলেন সিংহ বাহিনী কিন্তু চতুর্ভূজা। জগদ্ধাত্রী অর্থাৎ হচ্ছে জগতের পালিকা। চন্দননগর এবং কৃষ্ণনগরে এই পুজো সব থেকে বেশি বিখ্যাত। তবে এই জগদ্ধাত্রী পুজোতে কিছু টোটকা এবং নিয়ম যদি মেনে চলা হয় তাহলে জীবনে আসবে শুভ ফল।

খুলে যাবে ভাগ্যের দরজা এবার আসুন জেনে নিস কি কি করলে জীবনে আসবে শুভ সময়। দুর্গাপূজোয় যেমন সব থেকে বিশেষ দিন হয় অষ্টমী তেমনি জগদ্ধাত্রী পূজা হয় নবমীর দিনটি।

স’ব আপনাদেরই ভু’ল, বয়স বাড়লেও ডা’ক’তে হবে ইন্টারভিউয়ে, পর্ষদকে নি’র্দে’শ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

এই নবমীর দিনে জগদ্ধাত্রী মন্দির এবং পূজা মন্দিরে গিয়ে পূজো দিন এবং দেবীর থানে পুজোর জায়গায় নতুন বস্ত্র অর্পণ করতে পারলে সেটা অনেক বেশি শুভ হবে। জগদ্ধাত্রী পূজা চলাকালীন যদি বাড়িতে কোন গরীব মানুষ আসে, তাহলে তাকে কখনো ফিরিয়ে দেবেন না নিজের সাধ্যমত অবশ্যই তাকে কিছু দান করুন।

জগদ্ধাত্রী পুজোর অষ্টম এবং নবমীতে যদি নিরামিষ খাবার খাওয়া যায় তাহলে সেটা খুবই শুভ। জগদ্ধাত্রী পুজোর দিন মন্দিরে নতুন শঙ্খ নিয়ে সেটি পুজো করিয়ে নিয়ে বাড়িতে যদি নিত্য পূজোর জায়গায় রাখা হয় তাহলে সেটি খুব শুভ ফল দেবে।

জগদ্ধাত্রী পূজার সময় যদি কোন সধবা মহিলাকে আলতা সিন্দুর এবং লাল বস্ত্র দান করা যায় তাহলে সেটি খুব শুভ ফল দান করে।