গ্রীষ্মকাল মানেই আমের মরসুম। আমেই মশগুল হয়ে থাকার পারফেক্ট সময় এটি। তাই কেজি কেজি আম মানুষের বাড়িতে অহরহই দেখা যায়। আম প্রিয় মানুষের সংখ্যা নেহাতই কম নয় কারণ আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা হজমের সমস্যা মিটিয়ে দিতে পারে।
এছাড়াও আম পুষ্টিগুলো ভরপুর। আমে থাকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ এবং প্রচুর ক্যারোটিন যা শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে অনেকের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা থাকে আম খেলে আমাশয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই অনেকেই আমকে এড়িয়ে চলেন। আজকের এই প্রতিবেদনটি তাদের জন্যই। এটতে একটি সাধারণ তথ্য দেওয়া হল তবে এ বিষয়ে অত্যধিক বিস্তারিতভাবে জানতে গেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নেয়া উচিত। আসুন জেনে নেওয়া যাক আমাশয় ও আমের মধ্যে সংযোগ কতটুকু।
আরো খবর: শহরের কথা মনে রেখে EV আনলো MG MOTORS
আদৌ কী আছে? আমাশয় মূলত একটি পেটের রোগ যা আমাশয় জীবাণু এন্টারমিওবা হিস্টোলাইটিকা জীবাণু থেকে হয়ে থাকে। সেই জীবাণু থেকেই এই আমাশয় রোগটি ছড়ায়। আমাশয় রোগটির চিকিৎসা সম্পূর্ণটাই আলাদা তার সাথে আম খাওয়ার কোন যোগাযোগ নেই।
তাই একথা বলাই যায় আমাশয় হলে আম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কিন্তু আম খেলে যে আমাশয় হতে পারে সেই ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত, আর এই সমস্ত ভ্রান্ত ধারণা গুলি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে যথাশীঘ্র।