সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

জি’রো ব্যালান্স Account-র এই বিষয়গুলো জানেন কি?

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ক্ষমতায় আসার পর দেশের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার নির্দেশ দেন। ব্যাংক একাউন্টে নানান রকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। এরমধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল জিরো ব্যালেন্স এর অ্যাকাউন্ট। বিশেষ করে মহিলা এবং শিশুদের এই জিরো ব্যালেন্সের অ্যাকাউন্ট রয়েছে গোটা দেশে। আপনারও কি রয়েছে জিরো ব্যালেন্সের একাউন্ট তবে জেনে রাখুন এই কয়েকটি উপায় না জানলে প্রতারিত হতে পারেন।

জিরো ব্যালেন্সের একাউন্টে রয়েছে কিছু সীমাবদ্ধতার অনেকেই সেই সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন। জিরো ব্যালেন্স সেভিংস একাউন্টের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলেও এই একাউন্টে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় রাখতে হলে কোন রকম সমস্যা পোহাতে হবে না। অর্থাৎ অ্যাকাউন্টে এক টাকা না থাকলেও এটি পরিচালনা করা যায়। এই একাউন্টে গ্রাহকরা নেট ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে পারেন যার মাধ্যমে সহজেই তারা অর্থ লেনদেন করতে পারেন।

শুধু তাই নয় এই অ্যাকাউন্টে এটিএম ডেবিট কার্ড মোবাইল ব্যাংকিং পাসবুক ই পাস বুক সব রকমের সুবিধা পাওয়া যায়। এছাড়া এই একাউন্টের সর্বাধিক এক লক্ষ টাকা জমা রাখা যেতে পারে। তবে তার বেশি হলে এই অ্যাকাউন্টকে রেগুলার বা সাধারণ সঞ্চয় একাউন্টে বদলে নিতে হবে। লেনদেনের সীমা অতিক্রান্ত হয়ে গেলে এটি সেভিংস একাউন্টে বদল করা যায়।

আরো খবর: KGF-র পরবর্তী ছবিতে থাক’বেন না যশ, প্রযোজক জা’না’লেন কারণ

এই একাউন্টে কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট ক্রেডিট কার্ড ডিমাট একাউন্ট এর মত বিকল্পগুলি পাওয়া যায় না। যেকোনো ব্যাংকে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। শুধু তাই নয় অনলাইন মাধ্যমে এই ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। কেওয়াইসি করতে গেলে ভিডিও কলিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।

যে ব্যাংকে জিরো সেভিংস একাউন্ট খুলতে চান প্রথমে সেই ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ক্লিক করতে হবে। এরপরে সমস্ত বিবরণ পূরণ করলেই অ্যাকাউন্ট খুলে যাবে এর জন্য লাগবে আঁধার ও প্যান কার্ড। প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দিয়ে খুব সহজেই খুলে ফেলতে পারবেন জিরো ব্যালেন্সের অ্যাকাউন্ট।