সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

আমাদের থেকে বে’শি নি’রা’প’ত্তা’হী’ন’তা’য় ভু’গ’ছে চীন, বিদেশমন্ত্রীর ক’ড়া জ’বা’ব

বেশ কিছুদিন ধরেই বিভিন্ন সংবদমাধ্যমে চোখে পড়ছে চীন ও ভারতের মধ্যে একটা সীমান্ত সমস্যা চলছে। আর এই কারণেই চীনের সাথে ভারতের সম্পর্ক স্বাভাবিক নেই বলেই জানা যাচ্ছে। বলা ভালো চীনের আগ্রাসীনীতিতে বিরক্ত প্রায় সকল দেশই। ব্যাংককের এক সম্মেলনে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, বর্তমান সময়ে ভারত ও চিনের সম্পর্ক অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে।” চিন যদি সীমান্ত সমস্যা না মেটায় তাহলে ভারতের পক্ষেও কিছু করার থাকবে না।

আর এই মন্তব্যের পরেই জানা যাচ্ছে হটাৎ করেই নিজের গলার সুর নরম করলো চীন। বেজিং এর তরফ থেকে এক সংবাদিকের প্রশ্নে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন যে, “ভারত ও চিন প্রাচীন সভ্যতার দেশ। তাই এই দুই রাষ্ট্রে উন্নয়ন না হলে এশিয়ার উন্নতি সম্ভব নয়। বর্তমান সময়ে দুই দেশেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটছে।

আমাদের মধ্যে মত পার্থক্যের তুলনায় মতানৈক্যের সংখ্যাই বেশি।”  তাই দুই দেশের একসাথে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। তবে এতে কোনোমতেই গলেনি ভারত। বরং, বেজিংয়ের বিরুদ্ধে বড়সড় আর্থিক নিষেধাজ্ঞার রাস্তায় হাঁটতে পারে নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রীর কথায়, “ভারত তার অবস্থানে অটল রয়েছে।

আরো পড়ুন: সব আ’প’ত্তি খা’রি’জ, বিশ্বের সবচেয়ে ব’ড়ো চিড়িয়াখানা বানানোর ছাড়পত্র পে’লো আম্বানি

চিন যদি সীমান্তে শান্তিভঙ্গের চেষ্টা করে তবে তার প্রভাব দুই দেশের সম্পর্কের উপরেই পড়বে। বর্তমানে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক নেই। যতক্ষণ না সীমান্ত সমস্যা মিটছে তা স্বাভাবিক হওয়া সম্ভবও নয়।” কারণ চিন সব সময়ই মুখে যা বলেছে কাজে তা করতে দেখা যায়নি তাকে ফলে তাদের কোনো আশ্বাসই ভারত বিশ্বাস করছেন না।

শুধু তাই নয় অনেকই বলছে মিষ্টি কথায় চাল দিতে চাইছে চিন। আর এই বিষয় নিয়ে এদেশের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকরের সোজা সাপ্টা জবাব, “আমার তো মনে হচ্ছে, ভারত নয় চিনই বেশি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।” ভারতের থেকে বড় এবং শক্তিশালী দেশ হয়ে চিনের এই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা ইতিবাচক নয় বলেও কটাক্ষ করেছেন জয়শংকর।