২০২২ সালের জি-টোয়েন্টি প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব নিয়েছে ভারত। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে সম্মেলনের আয়োজক হচ্ছে নয়া দিল্লি। এই বৈঠক বসবে কাশ্মীরে। এই খবরে স্বভাবতই পাকিস্তান এবং চীন ভীষণ অসন্তুষ্ট। এবার পাকিস্তানের কূটনৈতিক বন্ধু চীন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে।
বৃহস্পতিবার চীনের বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে সাংবাদিক বৈঠকে এই বিষয়ে বেজিং তার মতামত তুলে ধরে। সেখানে জানানো হয় কাশ্মীরের বিষয়ে চীনের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট।
ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে এটি দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা একটি ইস্যু। রাষ্ট্রসঙ্ঘের সহায়তা এবং দিপাক্ষিক আলোচনার মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা উচিত। এমনটাই দাবি করেছে চীন।
আরো পড়ুন: চায়ের দাম ২০ টা’কা কিন্তু রেলে দা’ম দিতে হ’লো ৭০ টা’কা, কি বলছে ভারতীয় রেল?
চীনের দাবি এই বিষয়ে দুই পক্ষের একতরফা সিদ্ধান্ত না নেওয়া উচিত। তিনি আরো বলেছেন এই বৈঠকে চীন অংশ নেবে কিনা সেটা ভেবে দেখা হবে। এভাবেই ভারতের উপর চাপ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করলো বেজিং।
এর আগে মার্চ মাসের ৩৬ টি দেশের প্রতিনিধিরা কাশ্মীরের আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আপাতত চীনের পাশাপাশি সৌদি আরব, তুরস্ককে পাশে পেতে চাইছে পাকিস্তান।
অন্যদিকে ইংল্যান্ড-আমেরিকার সঙ্গেও নাকি যোগাযোগ করছে পাকিস্তান। কাশ্মীরে এই সম্মেলন আটকানোর জন্য সব রকম ভাবে চেষ্টা করছে পাকিস্তান।