সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

২০১৪-র টেট মা’ম’লা’য় জো’ড়া তদন্ত চেয়ে দা’য়ে’র জনস্বার্থ মা’ম’লা

২০১৪ সালের টেট দুর্নীতি নিয়ে এবার হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা। এর তদন্তের দাবিতেই এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে এই তদন্তে ইডি ও সিবি আই কে চেয়ে আবেদন করা হয়েছে হাইকোর্টে। এই টেট দুর্নীতির মামলার তদন্ত ভার নেক কেন্দ্রীয় সংস্থা, এমনটাই চাচ্ছে মামলাকারী। শোনা যাচ্ছে হয়ত এই সপ্তাহেই মামলার শুনানি হতে পারে।

এই মাওলা করেছে বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য তাপস ঘোষ। ২০১৪ সালের পরীক্ষায় যে দুর্নীতি হয়েছে সেটা নিয়েই তদন্ত করুক সিবি আই ও ইডি। তাছাড়া আর্থিক লেনদেন ও টাকার দুর্নীতি এই সবের জন্য ইডিকে তদন্ত ভারের আবেদন করেছেন তিনি হাইকোর্টে।

টেট পাস করে বসে রয়েছে চাকরিপ্রার্থীরা। এখনও তাঁদের চাকরি মেলে নি। তাছাড়া ৩০ এপিল মহুয়া মৈত্রের নিয়োগের দাবি নিয়েও দুর্নীতির প্রশ্ন তোলা হয়। এদিকে কিছুদিন আগেই মহুয়া মৈত্র তাঁর স্যোশাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট শেয়ার করেন, সেখান তিনি লিখেছিলেন , দলকে সামনে রেখে কোনোভাবেই তোলাবাজি করা যাবে না।

আরো পড়ুন: মৃ’ত্যু’র পরেও তিনজনকে জীবনদা’ন! ডাক্তার সংযুক্তা শ্যাম রায়কে শ্র’দ্ধা জানালো চিকিৎসকরা

এটি দলের সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জীর কথা। সরকারি চাকরির লোভ দেখিয়ে যদি আপনাকে কেউ প্রতারণা করে থাকে তাহলে এখনই যান পুলিশের কাছে। লিখিত অভিযোগ জানা, একদম ভয় পাবেন না। চোর ও প্রতারককে দেখে একেবারেই ভয় পাবেন না। যতবড়ই প্রভাবশালী হোক না কেন, একদিন ধরা পরতেই হবে না। তাই সাহস করে এগিয়ে আসুন। চক্র গুলোবন্ধ করুন।

এদিকে আবার ২০১১ সালেই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে কেওটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েহচিল টেট উত্তীর্ণ সর্বাধিক ৭ বছর পর্যন্ত বৈধতা থাকবে। ২০১৪ সালে লোকসভার জন্য পিছিয়ে পরে পরীক্ষা। এদিকে আবার ২০১৫ সালে হুগলির পরীক্ষার সময় নিয়ে আসা প্রশ্ন পত্র বাস থেকে পরে যায়, যার কারণে পিছিয়ে যায় আবার পরীক্ষা।

২০১৫ সালের ১১ অক্টোবর সেই পরীক্ষা হয়। সেটা প্রায় ১ বছর পরে গিয়ে রেজাল্ট বের হয়। সেখানে ১ লক্ষ ২৫ হাজার প্রার্থী পাশ করলেও চাকরি হয় মাত্র ৪২ হাজার জনের। কিন্তু বাকিদের চাকরি তো দূরের কথা, টেট উত্তীর্ণ শংসা পত্র পর্যন্ত পায় না তারা। এর পরেই চলতে থাকে আদালতে মামলা দায়ের।