ফের সাগরে তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, তাহলে কি এই নিম্নচাপের প্রভাব পড়তে চলেছে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় জেলাগুলিতে? কারণ তামিলনাড়ু, কেরল, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশের কিছু অংশে বিক্ষিপ্তভাবে ইতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। এদিকে আরব সাগরে তৈরি হচ্ছে আরও একটি ঘূর্ণাবাত। এর জেড়ে ঝোড়ো হাওয়া বইবে ৫০-৬০ কিমি বেগে।
এখানেই শেষ নয় আন্দামান সাগরেও তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবাত, যেটা নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার কারণেই আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই ঘূর্ণাবাতের কারণে ইতিমধ্যে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে বঙ্গীয় উপকূল অঞ্চলে তেমন একটা বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।
বঙ্গে ঘূর্ণাবাত প্রবেশ করার কোনো সম্ভাবনা নেই আপাতত, তবে এর জেরে রাজ্যে প্রবেশ করছে প্রচুর জলীয় বাষ্প। আর সেই কারণেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে বঙ্গের, যেটা শীতের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সকালের দিকে তাপমাত্রা নিম্নমুখে থাকলেও, বেলা বাড়ার সাথে সাথে আকাশ মেঘলা হতে শুরু করে।
আরো খবর: সা’রাদিন কলেজে পড়িয়ে রাতে স্টেশনে কুলির কা’জ করেন এই যুবক, কারণ জানলে অ’বা’ক হতে বা’ধ্য
যার কারণে তাপমাত্রার পারদ চড়তে থাকে। সকালবেলায় তাপমাত্রার উঠানামা চললেও সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে ফের হালকা ঠান্ডা ফিরে আসে বলেই জানা যাচ্ছে। তবে এই সমস্ত কিছুর সাথে সাথে আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে সপ্তাহের শেষে পারদ নামার সম্ভাবনা রয়েছে।
