এক দিনে হাজারো মহাজাগতিক বস্তু পৃথিবীর বায়ু মণ্ডলে প্রবেশ করে। তবে এগুলির আকার ছোট হওয়ায় বায়ুর অক্সিজেনের সংস্পর্শে ও বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষের কারণে এগুলি ধ্বংস হয়ে যায়। পৃথিবী পৃষ্ঠে পৌঁছাতে পারে না।
বিজ্ঞানীদের অনুমান ডাইনোসরের বিলুপ্তির পেছনেও রয়েছে একটি বড় উল্কাপিন্ড । বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে একটি মাঝারি আকারের গ্রহাণু। তবে আশঙ্কার কোন কারণ নেই।
পৃথিবীতে আছড়ে পড়বেনা সেটি। আগামী সপ্তাহে পৃথিবীকে অতিক্রম করতে চলেছে আইফেল টাওয়ারের মতো উচ্চতা এবং ওজন বিশিষ্ট ওই বড় আকারের গ্রহাণুটি।
২০০৬ সালে গ্রহাণুটি প্রথম আবিষ্কৃত হয়। এর নাম দেওয়া হয় ২০০৬ এইচভি৫ । গত ১৭ বছরে ২৬০টি পর্যবেক্ষণ করেছে বিজ্ঞানীরা।
আরো খবর: CBI অকর্মণ্য! আদালতে না’লি’শ করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়
এইসব পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে গ্রহাণুটির বর্তমান ও ভবিষ্যত অবস্থান খুব সুনির্দিষ্টভাবে গণনা করা গিয়েছে । জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, এই গ্রহাণুটি প্রায় ১৫ লক্ষ মাইল অতিক্রম করবে।
এই দুরত চাঁদ থেকে পৃথিবীর দূরত্বের প্রায় ৬.৩ গুণ। এই গ্রহাণুকে ‘বিরল-২’ শ্রেণিভুক্ত করেছে নাসা সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ।