আর একবার সমুদ্রের জল ঢুকে গেল দীঘার বিস্তীর্ণ এলাকায়। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি জেলা প্লাবিত হয়ে গেছে। ভরা কোটালের জন্য সোমবার বিকেল থেকেই দীঘায় দেখা যায় প্রবল জলোচ্ছাস। সেই জলোচ্ছ্বাস অব্যাহত মঙ্গলবারেও। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের তরফ থেকে সর্তকতা জারি করা হয়েছে দীঘার উপকূলে।
কৌশিকী অমাবস্যার ফলে ভরা কোটাল রয়েছে সমস্ত নদী এবং সাগরে। ভরা কোটালের জন্য সোমবার রাত থেকেই জলোচ্ছ্বাস শুরু হয়ে গেছে দীঘা সমুদ্রে।
সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাস দেখার জন্য ভিড় জমান পর্যটকরা। যদিও কোন পর্যটকদের সমুদ্রে নামতে দিচ্ছে না প্রশাসন। এমনকি সমুদ্রের ধারে যেতে বারণ করা হয়েছে তাদের।
ইতিমধ্যেই আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, আগামী তিন দিন নিম্নচাপ হবার দরুণ দক্ষিণবঙ্গের দুটি দক্ষিন ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর সংলগ্ন এলাকায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এরই মধ্যে ভরা কোটাল হওয়ার দরুন এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় তীব্র জলোচ্ছ্বাস দেখা যায়।
শুধুমাত্র সমুদ্রসৈকতে নয়, পাশাপাশি বেশ কয়েকটি রিসোর্টে ও জল জমে যায়। ইতিমধ্যেই সমুদ্র উপকূলবর্তী বেশকিছু গ্রামে জল ঢুকতে শুরু করেছে, আতঙ্কে রয়েছে গ্রামবাসীরা। যদিও পরিস্থিতি এখন কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রিত।