সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

তুরস্ক দেশের না’ম ব’দ’লে গেলো, নতুন নাম ঘো’ষ’ণা সেদেশের প্রেসিডেন্টের

এবার দেশের নাম বদলে দেওয়া হচ্ছে, রাতারাতি বদলে যাবে দেশের নাম। দেশের সাধারণ মানুষের কাছে হতে চলেছে এটা নতুন চমক। সত্যি এভাবে বললে যেতে পারে তাদের দেশের নাম, এটাও কি সম্ভব। আজ্ঞে হ্যাঁ এটাই এবার হতে চলেছে তুরস্ক দেশে।

তুরস্ক এবার নিজেদের নাম বদলে ফেলতে চাইছে, সেই দেশের প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যেই এই ঘোষণা করেছে , তিনি নিজেকে বিশ্বের ইসলাম ধর্মে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রবক্তা হিসেবে মনে করে। তার নাম রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান।

ইংরাজিতে তুরস্কের নাম তুর্কি, এবার সেটাই বদলে হতে চলেছে তুর্কিয়ে। দেশের সমস্ত কাজেই এবার ব্যবহার হবে তুর্কিয়ে নাম।প্রতিষ্ঠান, কূটনৈতিক, রাজনৈতিক সব জায়গায় এই নাম ব্যবহার হবে। এরদোগান একটি বিবৃতিতে জারি করেছেন, দেশের আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত নাম এখন তুর্কি থেকে তুর্কিয়ে( Turkiye) হবে।

এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও জানিয়েছেন, তুর্কিয়ে শব্দটি তুর্কি জাতির সংস্কৃতি।এটি আমাদের মূল্যবোধ নিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে দারুণভাবে প্রতিফলিত করে।

আরো পড়ুন: এবার তৃতীয় বউয়ের সঙ্গেও সংসার ভা’ঙ’তে চলেছে ইমরান খানের! কি বলছেন পরিবারের স’দ’স্য’রা?

এই দেশ যখন ১৯২৩ পারে স্বাধীনতা লাভ করে তখন দেশের অন্দরে তুর্কিয়ে নামে পরিচিত হয়, বছরের পর বছর ধরে এই নামেই নামাঙ্কিত হতে থাকে তারা। আর সেই কারণেই এটা তাদের অন্তরে প্রবেশ করে।যার ফলেই এর সাথে আবেগ জড়িয়ে রয়েছে তাদের।

আরো পড়ুন: দেশের ১০ টি সবথেকে নি’রা’প’দ গাড়ি! রইলো তা’লি’কা, আপনি কোনটি কিনবেন?

এদিকে আবার সময়ের সাথে সাথে একসময় তুর্কিয়ে হয়ে যায় তুর্কিতে। আন্তর্জাতিক ভাবে সেই নামেই চিনতে থাকে সবাই। আমরা সবাই জানি টার্কি যা মাংসের জন্য প্রতিপালন করা হয়, আর সেই দিকেও সহজেই হারিয়ে যায় তুর্কি শব্দটি।তবে এবার দেশের সংস্কৃতি, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তা বাদ, ইতিহাসকে ফেরাতে আগ্রহী প্রেসিডেন্ট এরদোগান।