আবহাওয়া দপ্তর জানিয়ে দিয়েছে আগামী কয়েকদিন চলবে তাপপ্রবাহ। এখনই গরম থেকে মুক্তি নেই। স্কুল কলেজ গুলিতে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছে রাস্তায় বেরিয়ে রীতিমত কালঘাম ছুটছে সাধারণ মানুষের। ঘামের সঙ্গে নানান রকম দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায় এটা আমরা সবাই জানি আবার অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীরের জল এবং নুনের ঘাটতি দেখা যায়।
এই প্রসঙ্গে বিখ্যাত আয়ুর্বেদ ডাক্তাররা জানাচ্ছেন হাজার হাজার বছরের পুরনো চিকিৎসা পদ্ধতি মেনে এই গরমেও সুস্থ থাকতে পারবেন সহজেই। অতিরিক্ত ঘামের প্রধান কারণ শরীরে পিত্ত দোষ। তা কমানোর কয়েকটি উপায় রয়েছে আয়ুর্বেদে। বেশি গরম নেই অথচ কোন রোগ ছাড়া কি অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে?
তার পিছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি গ্রন্থি এই গ্রন্থি সক্রিয় হয়ে উঠলে স্বাভাবিকের তুলনায় মানুষের ঘাম নিঃসরণ বেশি হয়। অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে সঙ্গে থাইরয়েড ডায়াবেটিস জর নার্ভাসনেস হার্ট সংক্রান্ত নানান ধরনের সমস্যার সংযোগ রয়েছে।
ঘাম হলে কি করবেন আর কি করবেন না অবশ্যই মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে আর টক জাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে। গরমে কখনোই গরম খাবার খাবেন না। প্রতিদিন খালি পেটে অন্তত দশটা কিসমিস ভিজিয়ে খেতে হবে বেশি মিষ্টি খাবার খাওয়া যাবেনা।
View this post on Instagram
স্নানের সময় কয়েকটা কথা মাথায় রাখতে হবে। সাদা চন্দনের পেস্ট তৈরি করে শরীরের যেখানে যেখানে বেশি ঘাম হয় সেখানে লাগিয়ে নিন। কুড়ি মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন। স্নানের জলে কুড়ি গ্রাম নল প্রমাদি পাউডার মিশিয়ে নিতে পারেন। ওই জলে স্নান করলে অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দেখা দেবে না