সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

দেবাংশুর ট্রোলিংয়ের জ’বা’ব নিজের ভ’ঙ্গি’তে দিলেন স্বস্তিকা

গত শনিবার কলকাতার রেড রোডে একটা বিশাল আয়োজন দেখেছে রাজ্যবাসী। আমাদের দূর্গাপুজা ইউনিস্কো থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর এবারের কার্নিভাল তাই আরো বেশি করে আড়ম্বরের সাথে পূর্ন হয়েছে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি সকলেই। কে ছিলেন না সেখানে সেটা বলেই মুস্কিল। তবে রাজনীতি এখন সব কিছুতেই বর্তমান। তাই শাসক দলের বিরোধীরা এই আয়োজন ঘিরেও নানা বিতর্ক করতে শুরু করেছিলেন।

এমনকি শাসক দলের বিরোধী মানুষরা ওই কার্নিভালে যাওয়া নিয়েও হয়েছে জোরদার তর্ক বিতর্ক। আমরা সবাই জানি টলিউডে একজন স্পষ্টবাদী ঠোঁটকাটা অভিনেত্রী হলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি কোনো দলকেই সমর্থন করেন বলে অতটা দেখা যায়না। কিন্তু এইদিন তিনি কার্নিভালে যান। এবং মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে দেখা করে আসেন। খোদ মুখ্যমন্ত্রী তাকে চকলেট ও দেন। আর সেই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক।

তিনি কেনো ওই দিন ওখানে সেটা নিয়ে জলঘোলা হতে বাকি নেই। কখনো বিজেপি, কখনো সিপিআইএম কোনো দলই তাঁকে এটা ওটা বলা থেকে রেহাই দেয়নি। তবে অভিনেত্রী চুপ করে থাকার মানুষ কোনোদিনই নয়। তিনি তাদের যথেষ্ট উত্তর দেন। বলেন ‘ বসিনি দাদা শুভ বিজয়ার প্রণাম করেই চলে এসেছি। ‘। এও বলেন সব ব্যাপারে রাজনীতি ঢোকাবেন না।

আরো পড়ুন: আজও সেই ১১ তারিখ, সেদিনও ছিল ১৭৩৭ সালের ১১ অক্টোবর, কি হয়েছিলো?

তবে এবার দেখা গেলো তৃণমূলের মুখপাত্র দেবাংসু ভট্টাচার্য ও কিছু বক্তব্য রাখলেন এই ব্যাপারে। তিনি ফেসবুকে বলেন, ” আপনি ট্র্যাপে পড়েছেন। যে কারণে আপনাকে হয়তো ক্ল্যারিফিকেশন নামাতে হল দ্বিতীয় বার। আপনি কি তৃণমূল কংগ্রেসে জয়েন করেছেন? না। আপনি কি তৃণমূলের হয়ে ভোটে লড়ছেন? না। আপনি কি কোন ইস্যুতের তৃণমূলের পক্ষে দাঁড়িয়ে কোনও মন্তব্য করেছেন? না। তারপরেও ঠিক কারা আপনাকে একের পর এক ব্যক্তিগত আক্রমণ করছে? খোঁজ নিয়েছেন?”

আরো বলে দেবাংসু যে, “এরা সাধারণ মানুষ নয়, দুটি রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত আইটি সেলের গ্রুপ। এদের কাজই হলো সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে peer pressure তৈরি করা।” কিন্তু এই কথার উত্তর অভিনেত্রী দিয়েছে। স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় উত্তরে বলেন, “ শুভঃ বিজয়া। দেবাংশু ভট্টাচার্য দেব ।