সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

SIP Calculator: ভেবেচিন্তে নি’য়’ম মে’নে বি’নি’য়ো’গ করলে বদলাবে ভা’গ্য, হবেন কোটিপতি

প্রত্যেকেই চায় তাদের সঞ্চয়ের টাকা এমন একটা জায়গাতে রাখতে, যাতে ভবিষ্যতে তাদের এই সঞ্চয়ের টাকাটাই তাদের বিপুল পরিমাণে বেনিফিট দেবে। কেউ তাদের সঞ্চয়ের টাকা ব্যাংক, অথবা পোস্ট অফিসে রাখেন। অনেকেই আবার জন্য জল ফান্ডে বিনিয়োগ করে ভবিষ্যতে কি মোটা অংকের টাকা পাওয়ার কথা। তবে যারা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে চান কিন্তু বুঝতে পারছেন না কিভাবে বিনিয়োগ করবেন তাদের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তবে অবশ্যই মিউচুয়াল ফান্ডে রাখার আগেই এইটা জেনে নিতে হবে যে এই মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে কখনো লাভ বা কখনো ক্ষতি দুটোই হতে পারে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে গেলে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় তাহলে ভবিষ্যতে সেই নিয়ম এর ফলে পেতে পারেন লাভ।

মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে আপনাকে যে নিয়মটি প্রধান ভাবে মেনে চলতে হবে সেটি হলো ১৫১৫১৫। আসুন এবার জেনে নিই এই নিয়মটি আসলে কি। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানছ অবশ্যই বিনিয়োগ করা উচিত। একজন লগ্নিকারীকে এই ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ১৫০০০ টাকা করে ১৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করবেন। রাতে ভবিষ্যতে পেতে পারেন কোটি টাকা পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়ার সুযোগ।

অনেক বিনিয়োগকারী যদি এই ফান্ডের মেয়াদ শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করেন তাহলেই পেতে পারবেন বছরে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন। যদি কোনো বিনিয়োগকারী ১৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করেন তবে সে ক্ষেত্রে সে পেতে পারেন কোটি টাকার উপরে। যদি ১৫ বছরে ১৫ শতাংশ রিটার্নের স্টেপআপ ধরে রাখতে পারা যায় তবে পাওয়া যেতে পারে ১৫ বছর পর দ্বিগুণ রিটার্ন।

এবার আসুন ব্যাপারটি উদাহরণ স্বরূপ বুঝিয়ে দেওয়া যাক। যদি আপনি ১৫ বছর ধরে প্রত্যেক মাসে ১৫০০০ টাকা করে জমা দেন, তবে শেষপর্যন্ত যে টাকাটা এসে দাঁড়াবে সেটি হল ২৭ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে বার্ষিক রিটার্নের অংক হবে ৭৪,৫২৯৪৬ লাখ অর্থাৎ একদিকে লগ্নির ২৭ লক্ষ এবং অন্যদিকে রিটার্ন এর ৭৪,৫২৯৪৬ অর্থ দিয়ে মোট মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর টাকা পাওয়া যাবে ১,০১৫২৯৪৬ টাকা।