আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর যেমন বলেছে সেভাবেই সমস্ত আবহাওয়া যেন চলছে, কারণ ইতিমধ্যেই ঝড় বৃষ্টির আশঙ্কা তারা করেছিল আর তার ঠিক পরেই আকাশ কালোমেঘে ছেয়ে গেছে। আর তারপরেই শুরু হয়েছে ঝড় বৃষ্টি। চৈত্রের শুরুতেই আবহাওয়ার তান্ডব দারুণ ভাবে, কারণ সিকিম ও দার্জিলিং এর কথা যদি বলা যায় তাহলে সেখানে হয়েছে শিলা বৃষ্টি।
এদিকে উত্তরবঙ্গের ৫ টি জেলাতেও একই অবস্থা, কোচবিহার, দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি সমস্ত জেলাতেও হয়েছে শিলাবৃষ্টি। মালদা ও দুই দিনাজপুরের অবস্থাও একই। আগামী শনিবার ও রবিবার পর্যন্ত আবহাওয়া এমনই থাকবে সাথে ৩০-৪০ কিমি বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া।
উত্তরবঙ্গের সাথে দক্ষিনবঙ্গের কথাও যদি বলতে হয় তাহলে দেখা যাবে সেখানেও ঝড় বৃষ্টির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে উপকূলের জেলাগুলোতে ঝোড়ো হাওয়া বেশি বইবে। ঘন্টায় ৪০ কিমি ও তার ওপরেই। এখানেও শনিবার ও রবিবার পর্যন্ত আবহাওয়া এমনই থাকবে।
আরো খবর: বেসরকারি হাসপাতালে বেড খা’লি আছে কি না জা’না যাবে এক ফোনেই, নয়া উ’দ্যো’গ রাজ্যের
কলকাতা ও তার আশেপাশের জেলাগুলোতেও একই দৃশ্য। ইতিমধ্যেই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। মানুষ যেন কোনোভাবেই খোলা জায়গায় না থাকে ঝড় বৃষ্টি র সময়। কারণ বজ্রবিদ্যুত সহ এই ঝড় বৃষ্টি এখন থেকেই শুরু হয়ে যাবে। সাথে শিলাবৃষ্টিও।
তাছাড়া আজ বৃহস্পতিবার কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। এদিকে শহরের সর্বোচ্চ ও সবনিন্ম তাপমাত্রা ৩২-২৪ ডিগ্রীর মধ্যেই বিরাজ করছে। শহর জুড়ে ভ্যাপসা গরম ও আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তি।।
