বরিস জনসন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন। ইতিমধ্যেই একটি খসরা ইস্তফাপত্র পর্যন্ত তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। যত দিন যাচ্ছিল, পদ ছাড়ার জন্য চাপ বাড়ছিল বরিসের উপর।
তাঁর ক্যাবিনেট থেকে একের পর এক মন্ত্রী পদত্যাগ করছিলেন। তারপরও, বুধবার রাত পর্যন্ত পদ ছাড়তে নারাজ ছিলেন বরিস। তবে, বৃহস্পতিবার নবনিযুক্ত শিক্ষামন্ত্রী মিশেল ডোনেলান ইস্তফা দিয়েছেন। নবনিযুক্ত অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাউই-ও প্রধানমন্ত্রীকে সরে যাওয়ার আহ্বান করেছিলেন।
এরপরই, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী লড়াইয়ের ময়দান ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন । তবে ১০ ডাউনিং স্ট্রিট সূত্রে খবর, টোরি দলের নয়া নেতা বাছাই না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন বরিস।
৫ জুলাই সামান্য কিছু সময়ের ব্যবধানে পদত্যাগ করেছিলেন ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ। বরিস জনসন ক্যাবিনেটে তারপর থেকে গত কয়েকদিনে যেন ইস্তফার স্রোত বইছিল । ৪০ জন সাংসদ মন্ত্রিসভা এবং সরকারি বিভিন্ন পদ থেকে ইস্তফা দেন।