সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

PM Cares ফান্ডের অডিট রিপোর্ট এবার প্র’কা’শ্যে, হিসেব দে’খে চ’ক্ষু চড়কগাছ, জেনে নিন

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোভিড প্রাদুর্ভাবের মতো জরুরী পরিস্থিতিতে অনুদান সংগ্রহের পিএম কেয়ার্স তহবিলটি শুরু করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর পদাধিকারবলে এই তহবিলেপ চেয়ারপারসন নরেন্দ্র মোদী। এবং এই তহবিলের সমস্ত অনুদান সম্পূর্ণরূপে আয়কর থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। পিএম কেয়ার্স তহবিলে প্রথম বছর প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা জমা পড়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোভিড প্রাদুর্ভাবের মতো জরুরী পরিস্থিতিতে অনুদান সংগ্রহের পিএম কেয়ার্স তহবিলটি শুরু করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর পদাধিকারবলে এই তহবিলেপ চেয়ারপারসন নরেন্দ্র মোদী। এবং এই তহবিলের সমস্ত অনুদান সম্পূর্ণরূপে আয়কর থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত। পিএম কেয়ার্স তহবিলে প্রথম বছর প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা জমা পড়েছে।

এই তহবিলে ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রথম ১২ মাসে মোট ১০ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছে। এই তহবিল থেকে ৩৯৬৭ কোটি বা মোট তহবিলের ৩৬.১৭ শতাংশ টাকা বিভিন্ন ত্রাণ ও প্রকল্পের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। সোমবার তহবিলের ওয়েবসাইটে একটি অডিট স্টেটমেন্ট পোস্ট করা হয়। সেখানেই এই সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া ছিল।

তহবিল থেকে ব্যয় করা অর্থের মধ্যে সর্বাধিক খরচ হয়েছে কোভিড ভ্যাকসিনের ডোজ সংগ্রহে। টিকা কেনার খাতে খরচ হয়েছে ১৩৯২ কোটি (৩৫%)। এই টাকা দিয়ে কোভিড টিকার ৬৬ মিলিয়ন ডোজ কেনা হয়েছে।

আরো পড়ুন: আবার বৃষ্টি! শীতের দিন কি ত’বে শেষ হওয়ার পা’লা? কি বললো হাওয়া অফিস?

এছাড়া মোট ১৩১১ কোটি (৩৩%) খরচ করে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ভেন্টিলেটর কেনা হয়েছে। ভারতবাসীদের কল্যাণের জন্য রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে ১০০০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছিল। বিবৃতি অনুসারে, ১৬২টি প্রেসার সুইং অ্যাবসর্পশন (PSA) মেডিক্যাল অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট ইনস্টল করতে আরও ২০১ কোটি টাকা ব্যবহার করা হয়েছিল এই তহবিল থেকে।

আরো পড়ুন: পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বি’রা’ট বা’র্তা মদন মিত্রের

তাছাড়া নয়টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ১৬টি RT-PCR টেস্টিং ল্যাব স্থাপনের পাশাপাশি মুজাফফরপুর এবং পাটনায় দুটি ৫০০ শয্যার অস্থায়ী কোভিড হাসপাতাল স্থাপনে প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধীনে দুটি স্বায়ত্তশাসিত ইনস্টিটিউট ল্যাবরেটরিকে ২০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল।