সব খবর সরাসরি পড়তে আমাদের WhatsApp  Telegram  Facebook Group যুক্ত হতে ক্লিক করুন

PFI-কে ব্যা’ন করতেই পাক কূ’টনী’তি’কের প্র’তি’বা’দ! টু’ই’ট ঘিরে বা’ড়’লো বি’ত’র্ক

সম্প্রতি কেন্দ্রের তরফ থেকে পপুলার ফন্ট অফ ইন্ডিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কট্টরপন্থী ওই মুসলিম সংগঠনকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে ভারতবর্ষে। এদিকে এই খবর প্রকাশে আসতেই ওই মুসলিম সংগঠনের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেয় পাকিস্তান। সন্ত্রাসে আর্থিক মদদ গোষ্ঠী হিংসাতে উস্কানি সংক্রান্ত একাধিক মামলায় অভিযুক্ত পি- এফআই।

সম্প্রতি কানাডার ভ্যানকুভারের পাক কনসাল জেনারেল তার সরকারি টুইটার হ্যান্ডেলে পি এফ আই কে সমর্থন করেন। তার বার্তা নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিতর্ক। ভারত সরকার জারি করার অনেক আগেই সামাজিক মাধ্যমে কট্টরপন্থী সংগঠনগুলি তরফ থেকে স্ট্যান্ড উইথ পপুলার ফ্রন্ট প্রচার চালানো হচ্ছিল। সেখানে বিয়ে করা হয়েছিল গণতন্ত্রের করতে পি এফ আই এর উপর দমন নীতি চালানো হচ্ছে।

সংগঠনের নেতা কর্মীদের জন নিরাপত্তা আইনের সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়েছিল। ইন্টারনেটে সেই প্রচার চলাকালীন মঙ্গলবার সমর্থন জানিয়েছেন পাকিস্তানের কনসাল জেনারেল। তারপর দিনই কার্যতম মোদী সরকার পিএফআই এবং তার সহযোগী নিষিদ্ধ ঘোষণা করে দেয়।

আরো পড়ুন: মন ভা’লো ক’রা খবর, পুজোতে বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই ক’ম! কি বলল আবহাওয়া দপ্তর?

বিজেপি নেতা হর্ষচতুর্বেদী এই টুইটার স্ক্রিনশট তুলে ধরে লিখেছিলেন পি এ ফাইকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত যে ঠিক ছিল তা পাকিস্তানের পাশে দাঁড়ানোতে প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে। বুধবারের পাশাপাশি তাদের সহযোগী সংগঠন অল ইন্ডিয়া ইমামস কাউন্সিল, ক্যাম্পাস ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া ,রেহাব ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন, ন্যাশনাল উইমেন্স ফ্রন্ট, জুনিয়র ফ্রন্ট ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশন, ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন এবং রিহ্যাব ফাউন্ডেশন কেরলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।